তালা সদর ইউনিয়নের নায়েব আনিছুরের দূর্নীতি ক্ষমতার দাপটে অতিষ্ট  জনগন, রুখবে কে ?

জহর হাসান সাগর:
সাতক্ষীরার  তালা সদরের নায়েব আনিছুর রহমান কি ভাল হবে না ?
মুড়াকলিয়া গ্রামের জনৈক ফুলমিয়া  জনান, নানা অজুহাতে জনগন কে হয়রানী করেন। তিনি জনগনের সাথে এমন আচারন করেন মনে হয় জমির মালিকরা তার বাড়ির কর্মচারী এমন ঔদ্যতপূর্ন আচারনে তারপ্রতি জনগন  চরম ক্ষুব্দ। মুড়াকলিয়ার ফুলমিয়া আরও জানান, খাজনা দিতে গেলে তার খাজনার দাখিলা ৫ শতটাকা দিতে হবে ৫ হাজার টাকা দাখিলায় ৫ হাজার টাকা উঠাইয়া দেন তখন তার সাথে খারাপ আচারন করে বলেন তোকে কি বাড়িথেকে ডেকে এনেছি ভাগ এখান থেকে। মাঝিয়াড়া গ্রামের জনৈক ফারুক খান জানান, তাঁর প্রতিবেশী এক দাদার ২ হাজার টাকার  দাখিলায় ২০ হাজার টাকা দিতে হয়েছে না দিলে হিন্দু মানুষ জমি সব এনিমি হয়ে যাচ্ছিল টাকা দিলে সবঠিক ।তার আচরনে মানুষ বেশী কষ্টপায়  জমির  খাজনা দিতে গেলে তার উপায় নেই   জমিবিক্রি করে টাকা দিতে হয়। কথায় কথায় বলেন আমি কিন্তুু জম্মদাতা পিতাকে ছাড়দেয়নি তার নামে কোর্টে মামলা করে জিতেছি কিন্তুু ?। আমি কারো করদিয়ে চলিনে এসকল উক্তি নায়েব আনিছুরের। তিনি কারও ভয় পান না  ?  জাতপুর গ্রামের আব্দুল জব্বার এর খাজনা মৌখুব  চেক কাটতে গেলে তার কাছে ২৮ হাজার টাকা খাজনা বাকি বলে নায়েব আনিছুর জানান সে  রিপোটার্স ক্লাবের সাধারন সম্পাদক বি,এম  জুলফিক্কার রায়হান এর শরনাপ্ন হন। বি,এম জুলফিক্কার রায়হান লোকটিকে সাথে নিয়ে নায়েব এর কাছে গেলে বি,এম জুলফিক্কার রায়হান কে নায়েব বলেন যার দাখিলা সেই আসবে আপনি কেন আসছেন তাকে রুঢ় ভাষায়  অপমান করে। সাংবাদিক বি,এম জুলফিক্কার রায়হান  বিষয়টি সাবেক  ইউ,এন,ও জনাব এস,এএম তারিক -উল – হাসান  এবং বর্তমান  এসিল্যান্ড কে জানান।  মৌখিক ভাবে তাকে সতর্ক   করেন কিন্তুু  কোন পরিবর্তন নেই তার মধ্যে।  মারফত চেক কাটতে গেলে  মিউটেশন ছাড়া দাখিলা কাটাযাবে না। তার চাহিদা মত টাকা দিলে দাখিলা প্রদান করেন। জমিরেজেষ্ট্রী করতে দাখিলার দরকার হয় তখন চেপেধরে মাত্রারিক্ত টাকা আদায় করেন এবং দাখিলা দিয়ে দেন চাহিদা মত টাকা না দিরে দাখিলা দেন না। কাগজ ঠিক থাকলে তখন বলেন দাখিলা নাই। গত বৃহষ্পতিবার সাংবাদিক কাজী জীবন বারী একটি কাজনিয়ে নায়েব এর কাছে গেলে তাকে চরম অসম্মান করে তাড়িয়ে দেন। চরম হয়রানির স্বিকার  জনগন। নায়েব এর পক্ষথেকে অফিসে কয়েক জন দালাল রাখা হয়েছে।
জনভোগান্তি লাঘবে নায়েব আনিছুর রহমার কে প্রত্যাহার  পুর্বক তদন্তের মাধ্যমে আইনগত  ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয়েছে। উল্লেখ্য ঘুষ আদায়ের সুবিধার্তে নায়েব অফিসে কয়েক জন দালাল রাখা হয়েছে।  এবিষয়ে নায়েব আনিছুর রহমানের নিকট ত জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের সাথে কথা বলবেন না সংযেগবিচ্ছিন্ন করে দেন। জেলাপ্রশাসক  সরকারি কাজে ব্যাস্হ থাকায় কথা বলতে পারেন নি।উপজেলা নির্বাহী অফিসার প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস জানান, তাঁর বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ তদন্ত অন্তে সত্য প্রমানিত হলে ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হবে।
Please follow and like us:
fb-share-icon
Tweet 20

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Social media & sharing icons powered by UltimatelySocial
error

Enjoy this blog? Please spread the word :)