তালা সদর ইউনিয়নে উন্নয়নের রোল মডেল সাংবাদিক নজরুল ইসলাম
শেখ ইমরান হোসেন, তালা :
সাতক্ষীরা জেলার সাতটি উপজেলার মধ্যে নানা কারনে গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা তালা। জলবদ্ধতা ছিলো এ অ ালের অভিশাপ। একদশক আগেও বছরের অধিক সময় পানিতে তলিয়ে থাকতো তালা সদর ইউনিয়নের গোটা এলাকা।
ইউনিয়নটিকে মানব সেবার প্রকৃত উদ্ধেশ্য নিয়ে কাজ করেন তালা সদর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান সাংবাদিক এস.এম নজরুল ইসলাম। জনগণের সুখে/দুঃখে পাশে থাকায় জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। জাতীয় পার্টির রাজনীতি থেকে মানুষের জন্য কাজ কারে চলেছেন তিনি। উপজেলা সহ জেলা জুড়ে রয়েছে তার সুনামের স¦ীকৃতি।
২০১১ সালে জনগণের ভোটে তালা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন সাংবাদিক নজরুল ইসলাম। নির্বাচিত হয়েই তিনি পড়েন নতুন চ্যালেঞ্জ এ। ব্যর্নায় বৃদ্ধস্ত হয়ে পড়ে গোটা এলাকা। শুন্য থেকেই শুরু করেন অবহেলিত তালা সদর ইউনিয়নের উন্নয়নের কাজ। পানি নিস্কাসনের জন্য ৮৫টি ব্রিজ/কালবার্ট নির্মাণ করেন ইউনিয়ন জুড়ে।
তালা ডুমুরিয়া সিমান্তে ডুমুরিয়া উপজেলার ১৫ কিলোমিটার সালতা নদী খনন করে তালা থেকে জ¦লবদ্ধতার স্থায়ী সমাধান করেন সাংবাদিক নজরুল ইসলাম। ২০১১ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত তালা সদর ইউনিয়নের উন্নয়ন কাজ ছিলো চোঁখে পড়ার মত।
তালা সদরের সকল বাজারের ব্যাবসায়ীদের মতামতের ভিত্তিতে বাজারের উন্নয়ন বাস্তবায়ন করেন। জাতপুর পেয়ারা তলায় পুলিশ ব নির্মাণ করেন। ইউনিয়ন পরিষদের নিজস্ব অর্থায়নে ইউনিয়ন পরিষদে দৃষ্টিনন্দন গেট ও বাউন্ডারী ওয়াল নির্মাণসহ দৃশ্যমান উন্নয়ন কাজ করেছি।
মহামারী করোনা ভাইরাস সংক্রমন রোধে তালা উপজেলা ব্যাপী মার্স্ক বিতরণ করে চলেছেন। প্রতিদিনই ফজরের নামাজ আদায় করে ইউনিয়নের মানুষের সুখে/দুঃখে পাশে থেকে অসহায় গরীব মানুষের খাদ্য, চিকিৎসা সেবা প্রদানের জন্য কাজ করে চলেছেন। যুবসমাজকে মাদক থেকে দুরে রাখতে খেলা সামগ্রী (বল/ব্যাট,ফুলবল, জার্সি) ইত্যাদী বিতরণ কর্যক্রম চলমান রেখেছেন।
তালা সদর ইউনিয়নবাসী জানান, তালা সদরে সাংবাদিক নজরুল চেয়ারম্যান থাকা কালীন অসংখ্য উন্নয়ন করেছেন যা আর কোন চেয়ারম্যান করতে পারিনি। এখনো তিনি ইউনিয়নের মানুষের জন্য রাতদিন কাজ করে যাচ্ছেন।
তালা সদর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান সাংবাদিক নজরুল ইসলাম বলেন, আমি সারাজীবন সমাজে পিছিয়ে পড়া ও অবহেলিত মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা করি এবং করে চলেছি। আমি চেয়ারম্যান থাকা কালিন সময়ে তালা সদর ইউনিয়নে অসংক্ষ্য উন্নয়ন করেছি। সেই উন্নয়ন কাজ আজও স্বাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে। তাই উন্নয়ন ও সুশাসন পেতে লাঙল প্রতিকে ভোট দিবে।