কলারোয়ার বাকসা মাদ্রাসায় জামায়াতপন্থী সুপার নিয়োগে ইয়ার আলীর তোড়ঝাঁপ!
Post Views:
৯৬৬
কলারোয়ায় হঠাৎগঞ্জ বাকসা দাখিল মাদ্রাসার (শুন্য পদে) অযোগ্য সুপার নিয়োগ দেয়ার অভিযোগে নড়ে চড়ে বসেছেন মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সদস্য প্রভাবশালী ইউপি মেম্বার ইয়ার আলী। বিভিন্ন ব্যক্তির দিয়ে
প্রতিবেদকের কাছে অফুরন্ত বার্তা প্রেরণ করেন দেখা করার জন্য। ৫ নং কেড়াগাছী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক হয়ে এমন নীতি বহির্র্ভূত কাজ করে হয়ে গেছেন আলোচিত সমালোচিত ম্যান।
ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নেতাদের মতের সাথে দ্বিমত রেখে একার পরামর্শ হতো সব
কিছু। যে মতের বিরুদ্ধে গেছে তাকে দিয়েছেন অপবাদ। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো
কিভাবে আবুল হাসানকে সুপার পদে নিয়োগ দেয় ম্যানেজিং কমিটির অধিক সদস্যের
মতামত ছাড়ায়। তারা কি মাদ্রাসার উন্নয়ন চাই, কি চাই না। ইয়ার আলীর মতো দূনীতিবাজ ম্যানেজিং কমিটির সদস্য থাকলে ৬০ বছরেও উন্নয়নের ছোয়া লাগবে না মাদ্রাসা প্রাঙ্গনে। যাদের জায়গায় মাদ্রাসা নির্মাণ করা হয় প্রতিবছর এলাকাবাসীদের কাছ থেকে
ধার করে চলতে হয়, তাহলে কিভাবে উন্নয়ন হবে দূর্নীতিবাজ মেম্বার ইয়ার আলীর মতো ম্যানিজিং কমিটি সদস্য থাকলে। আর যে ম্যানেজিং কমিটির সদস্য না হয়ে অর্থ ভাগবাটোয়ারা করেন।
ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নেতাদের মতের সাথে দ্বিমত রেখে একার পরামর্শ হতো সব
কিছু। যে মতের বিরুদ্ধে গেছে তাকে দিয়েছেন অপবাদ। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো
কিভাবে আবুল হাসানকে সুপার পদে নিয়োগ দেয় ম্যানেজিং কমিটির অধিক সদস্যের
মতামত ছাড়ায়। তারা কি মাদ্রাসার উন্নয়ন চাই, কি চাই না। ইয়ার আলীর মতো দূনীতিবাজ ম্যানেজিং কমিটির সদস্য থাকলে ৬০ বছরেও উন্নয়নের ছোয়া লাগবে না মাদ্রাসা প্রাঙ্গনে। যাদের জায়গায় মাদ্রাসা নির্মাণ করা হয় প্রতিবছর এলাকাবাসীদের কাছ থেকে
ধার করে চলতে হয়, তাহলে কিভাবে উন্নয়ন হবে দূর্নীতিবাজ মেম্বার ইয়ার আলীর মতো ম্যানিজিং কমিটি সদস্য থাকলে। আর যে ম্যানেজিং কমিটির সদস্য না হয়ে অর্থ ভাগবাটোয়ারা করেন।
এদিকে গত ২৫শে জুন বিভিন্ন অনলাইন পত্রিকায় ৯ লাখ ৮০ হাজার টাকা ভাগ
বটোয়ারী করা শিরোনামে প্রকাশিত খবরটি সম্পূর্ন মিথ্যা, ভিত্তীহিন ও রাজনৈতিক প্রতি হিংসামূলক উল্লেখ করে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন ইয়ার আলী ও প্রভাষক শাহিনুর রহমান। প্রতিবাদে বলা হয়েছে
‘কলারোয়ায় ৫নং কেড়াগাছী ইউনিয়নের বাকসা হঠাৎগঞ্জ দাখিল মাদ্রাসার সুপার
নিয়োগে প্রভাবশালী দুই নেতা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক ও
ইউপি সদস্য ইয়ার আলী ও বোয়ালিয়া মুক্তিযোদ্ধা কলেজের প্রভাষক শাহিনুর
রহমানের বিরুদ্ধে যে টাকা ভাগ বটোয়ারার অভিযোগ আনা হয়েছে’ তা সত্যোর
অপলাপ মাত্র। সমাজের আমাদের হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য ষড়যন্ত্রকারীরা
সাংবাদিককে ভূল তথ্য দিয়ে সংবাদটি প্রকাশ করিয়েছে। আমরা প্রকাশিত খবরের
তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি’।
এতোবড় দূর্ণীতি, এটি দূর্ণীতির সংবাদ প্রত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ার পর প্রতিবাদ দিয়ে তারা কলঙ্কমুক্ত হতে চাচ্ছেন।
বটোয়ারী করা শিরোনামে প্রকাশিত খবরটি সম্পূর্ন মিথ্যা, ভিত্তীহিন ও রাজনৈতিক প্রতি হিংসামূলক উল্লেখ করে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন ইয়ার আলী ও প্রভাষক শাহিনুর রহমান। প্রতিবাদে বলা হয়েছে
‘কলারোয়ায় ৫নং কেড়াগাছী ইউনিয়নের বাকসা হঠাৎগঞ্জ দাখিল মাদ্রাসার সুপার
নিয়োগে প্রভাবশালী দুই নেতা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক ও
ইউপি সদস্য ইয়ার আলী ও বোয়ালিয়া মুক্তিযোদ্ধা কলেজের প্রভাষক শাহিনুর
রহমানের বিরুদ্ধে যে টাকা ভাগ বটোয়ারার অভিযোগ আনা হয়েছে’ তা সত্যোর
অপলাপ মাত্র। সমাজের আমাদের হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য ষড়যন্ত্রকারীরা
সাংবাদিককে ভূল তথ্য দিয়ে সংবাদটি প্রকাশ করিয়েছে। আমরা প্রকাশিত খবরের
তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি’।
এতোবড় দূর্ণীতি, এটি দূর্ণীতির সংবাদ প্রত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ার পর প্রতিবাদ দিয়ে তারা কলঙ্কমুক্ত হতে চাচ্ছেন।
ঘটনাটি প্রতিবেদক শোনার পর মাদ্রাসা প্রাঙ্গনে গিয়ে জানতে পারেন যে, দূর্নীতি করে জামায়াতপন্থী অযোগ্য সুপার আবুল হোসেনকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে মেম্বার ইয়ার আলীর মদদে। আর জামায়াতপন্থী সুপার আবুল হোসেন স্বীকার করেন যে, ১০ লাখ টাকার বিনিময়ে মেম্বার ইয়ার আলীর কাছে টাকা দিয়েছেন বিভিন্ন সময়ে। আর এই অবৈধ নিয়োগের বিষয় এলাকায় মুহূর্তের মধ্যে ছড়িয়ে পড়লে প্রভাবশালী দুই নেতারা দেন দরবার শুরু করে দেন বিভিন্ন মহলে, যেন তদন্ত কমিটি গঠন করা না হয়।
এলাকাবাসীরা বলেছেন, উপজেলা প্রশাসনের সঠিক তদন্তের মাধ্যমে অযোগ্য সুপার
আবুল হাসানের নিয়োগ বাতিল করে র্পূণরায় যোগ্য সুপার নিয়োগ দেয়া হোক।
উল্লেখ্য, গত ১৫ তারিখ শুক্রবার ঈদের ছুটির মধ্যে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের অর্থ
বিষয়ক সম্পাদক ইউপি সদস্য ইয়ার আলী ও বোয়ালিয়া মুক্তিযোদ্ধা কলেজের প্রভাষক শাহিনুর রহমানের জোর মদদে যশোর পাবলিক স্কুল এবং কলেজ চত্বরে ঢাকা থেকে নিয়োগ বোর্ডের সদস্যদের ডেকে এনে মাদ্রাসার সুপার আবুল হাসানকে ১০ লাখ টাকার বিনিময়ে নিয়োগ দেয়া হয়। অথচ নিয়োগ বোর্ডের কর্মকর্তারা জানান, নিয়োগ হবে মাদ্রাসা প্রাঙ্গনে এবং স্থানীয় সুধীজনের সন্মুখে। কিন্তু প্রভাবশালী আওয়ামীলীগ নেতা ইয়ার আলী ও প্রভাষক শাহিনুর রহমান সেটা না করে মাদ্রাসার কমিটির সভাপতি মোর্তজা আলীর স্বাক্ষরিত রেজুলেশন খাতায় সকল ম্যানেজিং কমিটির সদস্যদের স্বাক্ষর খাতা নিয়োগ বোর্ডে দাখিল করে অবৈধ অর্থের বিনিময়ে নিয়োগ বোর্ড বসিয়ে তারা অযোগ্য জামায়াতপন্থী সুপার আবুল হাসানকে সুপার পদে নিয়োগ দিয়ে নিয়ে আসেন।
আবুল হাসানের নিয়োগ বাতিল করে র্পূণরায় যোগ্য সুপার নিয়োগ দেয়া হোক।
উল্লেখ্য, গত ১৫ তারিখ শুক্রবার ঈদের ছুটির মধ্যে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের অর্থ
বিষয়ক সম্পাদক ইউপি সদস্য ইয়ার আলী ও বোয়ালিয়া মুক্তিযোদ্ধা কলেজের প্রভাষক শাহিনুর রহমানের জোর মদদে যশোর পাবলিক স্কুল এবং কলেজ চত্বরে ঢাকা থেকে নিয়োগ বোর্ডের সদস্যদের ডেকে এনে মাদ্রাসার সুপার আবুল হাসানকে ১০ লাখ টাকার বিনিময়ে নিয়োগ দেয়া হয়। অথচ নিয়োগ বোর্ডের কর্মকর্তারা জানান, নিয়োগ হবে মাদ্রাসা প্রাঙ্গনে এবং স্থানীয় সুধীজনের সন্মুখে। কিন্তু প্রভাবশালী আওয়ামীলীগ নেতা ইয়ার আলী ও প্রভাষক শাহিনুর রহমান সেটা না করে মাদ্রাসার কমিটির সভাপতি মোর্তজা আলীর স্বাক্ষরিত রেজুলেশন খাতায় সকল ম্যানেজিং কমিটির সদস্যদের স্বাক্ষর খাতা নিয়োগ বোর্ডে দাখিল করে অবৈধ অর্থের বিনিময়ে নিয়োগ বোর্ড বসিয়ে তারা অযোগ্য জামায়াতপন্থী সুপার আবুল হাসানকে সুপার পদে নিয়োগ দিয়ে নিয়ে আসেন।