উপকূল চেয়ারম্যান হিসাবে ভবতোষ কুমার মন্ডল জনগণের আস্থা ও ভালবাসার প্রতীক হিসাবে  পরিচিত  ইউনিয়ন বাসীর নিকট

এস এম সাহেব আলীঃ

বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণে অবস্থিত শ্যামনগর উপজেলার বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়ন সুন্দরবনের একেবারেই কোলঘেঁষা অত্যন্ত সুজলা সুফলা  একটি ইউনিয়ন ইউনিয়ন। ইউনিয়নটি একটা সময় অবহেলিত অবস্থায় ছিল। বিগত ২০১৬ সালের ২২ শে মার্চ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত  নৌকা প্রতীকে প্রার্থী হিসেবে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ভবতোষ কুমার মন্ডল বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়। নির্বাচিত হওয়ার পর ঐ বছর মে  মাসে বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়ন পরিষদের দায়িত্বভার গ্রহণ করে। সেই থেকে ইউনিয়ন পরিষদে রূপ পরিবর্তন হতে শুরু করে এমন দৃশ্য চোখে পড়ে এলাকার জনসাধারণের। চেয়ারম্যান হিসেবে ইউনিয়নে তারুণ্যের প্রতীক হিসাবে  ভবতোষ কুমার মন্ডল এলাকার জনসাধারণের নিকট জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন।  জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার এর উন্নয়ন অবকাঠামো ইউনিয়নের সর্বস্তরে প্রচার করে যাচ্ছে ভবতোষ কুমার মন্ডল। এলাকার মা-মাটি-মানুষের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত বিগত দিনে ইউনিয়ন পরিষদের যে জরাজীর্ণ অবস্থা ছিল তার পরিবর্তন এলাকার জনসাধারণ বর্তমান সময়ে দৃশ্যমান এক প্রতিচ্ছবি তৈরি করে চেয়ারম্যান ভবতোষ। ইউনিয়ন  পরিষদটিকে অত্যন্ত সুশৃংখলভাবে সাজিয়েছেন যেটি বর্তমান সময়ে দর্শনীয় স্থান হিসেবে এলাকার মানুষের নিকট পরিচিত হয়ে উঠছে। ইউনিয়ন পরিষদের ছাদ বাগান যেখানে কয়েক শত গাছের চারা লাগানো হয়েছে যেটি বাংলাদেশ অন্য কোন ইউনিয়ন পরিষদে এমন রূপ দেখা যায় নাই। এলাকার উন্নয়নে অপর নাম চেয়ারম্যান ভবতোষ। উপকূলীয় এলাকায় মধ্যে  অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ একটি দুর্যোগ প্রবণ ইউনিয়ন বুড়ি গোয়ালিনী। প্রতিবছর কোন না কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগের কবলে পড়তে হয় ইউনিয়ন বাসীকে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বেড়িবাঁধ।  দৃশ্যমান যেটি দেখা গিয়েছে চেয়ারম্যান ভবতোষ শ্রমিকবেশে বেড়িবাধে কাজ করে যাচ্ছে দিনের পর দিন স্থানীয় জনসাধারণ কে সাথে নিয়ে। ভবতোষ কুমার মন্ডল কে উপকূল চেয়ারম্যান হিসেবে এলাকার সুধীজনেরা চিহ্নিত করেছেন। ভবতোষ চেয়ারম্যান বোঝেন এই উপকূলের মানুষের দুঃখ দূর্দশা কষ্টের কথা। তিনি চেষ্টা করে যাচ্ছেন কিভাবে বিকল্প কর্মসংস্থানের মাধ্যমে এলাকার  বেকার জনসাধারণকে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা যায়। উপকূল চেয়ারম্যান ভবতোষ কুমার মন্ডলের চেয়ারম্যান হিসেবে অর্জনের মধ্যে  অর্গানিক পদ্ধতিতে কৃষি বিপ্লব অন্যতম।  কৃষি চাষে  জন্য বস্তা পদ্ধতি প্রদর্শনীয় ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে জনসাধারণকে উদ্বুদ্ধ করে। ফিরিয়ে আনতে চেষ্টা করেন কৃষি চাষ পদ্ধতি এই উপকূলের মানুষকে। উপকুল চেয়ারম্যান হিসাবে ভবতোষ চেয়ারম্যান  ইউনিয়নের সর্ব শ্রেণি-পেশার মানুষের ভালোবাসা ও আস্থার প্রতীক হিসেবে সর্বত্র মন কেড়েছে এ ইউনিয়নের।  সরেজমিনে ঘুরে স্থানীয় এলাকার মানুষজন জানান চেয়ারম্যান ভবতোষ সম্পর্কে। ইউনিয়ন বুড়িগোয়ালিনীর আট নম্বর ওয়ার্ডের প্রবীণ মুরব্বি আমজাদ হোসেন মোল্লা জানান, চেয়ারম্যান হিসেবে ভবতোষ অত্যন্ত দক্ষ পরিশ্রমই একজন জননেতা তিনি বোঝেন এলাকার মানুষের কষ্ট দুঃখ দুর্দশার কথা চেয়ারম্যান ভবতোষ অত্যন্ত তীক্ষ্ণ বুদ্ধি সম্পন্ন একটি ছেলে। চেয়ারম্যান হিসেবে সকল মানুষের মনে আস্থা ও ভালবাসার প্রতীক হিসেবে পরিচিত লাভ করেছে। কেউ ফেরে না খালি হাতে দয়ালবাবা দরবারে ঠিক তেমনই একজন জনপ্রিয় জননেতা চেয়ারম্যান ভবতোষ তার কাছ থেকে কেউ খালী হাতে ফিরেছে এমন প্রমাণ নেই।  কোন মানুষ তার সমস্যার ইউনিয়ন পরিষদ যাওয়ার পরে অত্যন্ত সুন্দরভাবে তার সমস্যা শোনেন এবং সমাধানের চেষ্টা করেন। উপজেলার অন্যান্য ইউনিয়নে ভিজিডি ভিজিএফ কার্ড এর জন্য জনপ্রতিনিধিকে পয়সা দেওয়া লাগে কিন্তু বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়ন পরিষদে বিগত পাঁচ বছরে কোন ভাতা অন্যান্য সুবিধা এর জন্য কোন টাকা পয়সা কিছুই লাগে নাই এ থেকে নিঃসন্দেহে বলা যায় চেয়ারম্যান ভবতোষ কুমার মন্ডল জনসাধারণের মনে বিশ্বাস আর আস্থা এক অনন্য প্রতীক  উপকূল চেয়ারম্যান ভবতোষ।  চেয়ারম্যান  ভবতোষ কুমার মন্ডল সম্পর্কে ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড আবাদ চন্ডিপুর গ্রামের অসহায় দরিদ্র মজিদ বলেন, গত বছর আমি কোন এক সমস্যার কারণে ইউনিয়ন পরিষদে গিয়েছিলাম চেয়ারম্যান বাবুর নিকট, আমার সমস্যার কথা বলতে না বলতেই চেয়ারম্যান  বললেন চাচা আমি আপনার সন্তানের মতো আপনার সমস্যাটা আমি বুঝেছি আপনি বাড়ি চলে যান আপনার সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে ঠিক দুই মাসের মধ্যে আমার সেই সমস্যা সমাধান হয়ে গিয়েছে বিষয়টা ছিল একটা বয়স্ক ভাতার ব্যাপার চেয়ারম্যান দেখলাম কোন টাকা-পয়সা দালালি ছাড়াই আমার মত দিন দারিদ্র মজিদের সমস্যার সমাধান করলেন এছাড়া ইউনিয়ন পরিষদে বিভিন্ন বিচার ক্ষেত্রে অত্যন্ত সুন্দরভাবে সমাধান করার চেষ্টা করে যেটি আমি দেখেছি ঐ দিন পরিষদে।  সেই থেকে আমি বুঝলাম ভবতোষ চেয়ারম্যান এই  ইউনিয়নে উপযুক্ত একজন চেয়ারম্যান ।  বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়ন ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ভাঙ্গন কুলে বসবাসরত সাবেক ইউ/পি সদস্য নীলকান্ত রপ্তান জানান, গত কয়েকদিন আগে দুর্গাবাটী ভাঙ্গন রোধে চেয়ারম্যান ভবতোষ কুমার মন্ডল নিজেই দিন নেই, রাত নেই শ্রমিকদের মত কাজ করে গিয়েছেন তার কোনো অহংকার নেই যে তিনি একজন চেয়ারম্যান এ থেকে বোঝা যায় এই উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের প্রতিনিধি হিসেবে ভবতোষ চেয়ারম্যান  ছাড়া আর কাউকে কল্পনা করা সম্ভব নয়। উপকূলীয় চেয়ারম্যান ভবতোষ সম্পর্কে বুড়িগোয়ালিনী ফরেস্ট মাধ্যমিক বিদ্যালয় এর প্রধান শিক্ষক মৃণাল কান্তি বিশ্বাস বলেন, ভবতোষ ছেলে হিসাব অত্যন্ত ভদ্র ও বুদ্ধি সম্পন্ন একজন ব্যক্তি এই বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হিসেবে ভবতোষ কে পেয়ে এলাকাবাসী ইউনিয়ন বাসী অত্যন্ত আনন্দিত। ভবতোষ চেয়ারম্যান ইউনিয়নের এমন কোন সেক্টর নেই যেখানে তার উন্নয়ন এর ছোঁয়া লাগেনি তিনি আসলে যোগ্য জনপ্রতিনিধি হিসেবে, ইউনিয়নের অভিভাবক হিসেবে একজন সুদক্ষ মাঝি বলা যায়,   ইউনিয়নের দাতিনাখালি গ্রামের অসহায় দুস্থ বিধবা রহিমা বিবি জানান, ভারতের চেয়ারম্যানের আমলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উপহার হিসেবে ঘর পেয়েছি। চেয়ারম্যান ভবতোষ কুমার মন্ডল অত্যন্ত সাদা মনের মানুষ   আমি সবসময় ভবতোষ চেয়ারমান জন্য দোয়া করি। দাতিনাখালি গ্রামের সাবেক ইউ /পি ও ৭ নংওয়ার্ড আ’লীগের সভাপতি আবু সাঈদ বলেন, দলীয় চেয়ারম্যান হিসেবে ভবতোষ কুমার মন্ডল অত্যন্ত কর্মীবান্ধব জননেতা। তিনি দলীয় কর্মীদের সকল সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে থাকেন। বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাস্টার  আবদুল হাকিম বলেন, চেয়ারম্যান ভবতোষ কুমার মন্ডল অত্যন্ত সুদক্ষ একজন মাঝি।  তার দিকনির্দেশনায় নৌকা সঠিক  গন্তব্যে পৌঁছায় এমন  চেয়ারম্যান ভবতোষ।আমার জীবনের শেষ ইচ্ছার মধ্যে অন্যতম আর একবার চেয়ারম্যান হিসেবে ভবতোষকেই দেখতে চাই।  ইউনিয়নের কোথায় কোন সমস্যা কিভাবে সমাধান করা যায়, এটি নিয়ে সবসময় ভাবেন এবং আমরা যারা দলীয় নেতা-কর্মী আছি।   সবাইকে ডেকে বিভিন্ন সময়ে পরামর্শের মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করেন। ভামিয়া পোড়াকাটলা গ্রামের শিক্ষার্থী সুজিত কুমার বলেন, বাংলাদেশ এমন কোন ইউনিয়ন পরিষদ নেই যে সকাল আটটা থেকে রাত দশটা পর্যন্ত জনগণের সেবা দেওয়ার জন্য চেয়ারম্যান ইউনিয়ন পরিষদে থাকেন এটি অত্যন্ত আনন্দের বিষয় যখনই যাই তখনই চেয়ারম্যান কে পেয়ে জন সেবা গ্রহণ করতে পারি এমন চেয়ারম্যান  ইউনিয়নের আকাশে উজ্জ্বল নক্ষত্র হিসেবে নজর কেড়েছে ইউনিয়নবাসীর কাছে। ইউনিয়ন  পরিষদের সেবা নিতে আসা দুই নম্বর ওয়ার্ডের পানখালী চুনা গ্রামের আব্দুল গফুর বলেন, এমন ভদ্র চেয়ারম্যান আমার চোখে আর কখনো পড়িনি তিনি অত্যন্ত ভদ্র এবং বিনয়ী আমার মত সামান্য দিনমজুরকে যথাযথ সম্মান দিয়ে আমার সমস্যা সমাধান করে দিয়েছে অন্য ইউনিয়ন পরিষদে এমন সেবা পাওয়া বিরল  ।    চেয়ারম্যানের ব্যবহার অত্যন্ত বন্ধুসুলভ তেমন কিছু দিতে পারুক আর না পারুক তার ব্যবহার নজর কেড়েছে এই ইউনিয়নের সকল জনসাধারণের নিকট।
  চেয়ারম্যান ভবতোষ কুমার মন্ডল বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়ন পরিষদে দায়িত্বভার গ্রহণ করার পর থেকেই  উন্নয়নের জোয়ার বইছে শুরু করেছে এ ইউনিয়নে এমন দৃশ্য সরেজমিনে ঘুরে দেখা গিয়েছে চেয়ারম্যান হিসেবে এত অল্প বয়সে তিনি যে জনগণের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছে এটি একমাত্র তার ব্যবহারের জন্য। চেয়ারম্যান হিসেবে নয় জনগণের আস্থা ও ভালবাসার প্রতীক হিসেবে চেয়ারম্যান ভবতোষ কুমার মন্ডল ইউনিয়নের প্রতিটা মানুষের কাছে এক পরিচিত মুখ। উপকূল চেয়ারম্যান  হিসেবে গ্রহণযোগ্যতার একটা জায়গা তৈরি করে নিয়েছে।  তিনি জনসাধারণের বন্ধু, জনসাধারণের অন্তরের মানুষ হিসেবে মন কেড়েছে। যেকোনো জনগণ তার সমস্যা নিয়ে নিজের মনে করে চেয়ারম্যানের সাথে শেয়ার করে। চেয়ারম্যান সঠিক পরামর্শ দিয়ে সমাধানের জন্য চেষ্টা করে। এ ইউনিয়নের শ্রেষ্ঠ অভিভাবক হিসেবে ভবতোষ চেয়ারম্যানের বিকল্প নেই। তিনি উপকূলবাসীর উপকূল চেয়ারম্যান হিসেবে পরিচিত সারাবাংলার মাঝে উপকূল চেয়ারম্যান ভবতোষ কুমার মন্ডল অত্যন্ত একজন জনপ্রিয় জনপ্রতিনিধি তিনি তারুণ্যের প্রতীক। তিনি আজীবন উপকূলবর্তী ইউনিয়ন।
শ্যামনগর উপজেলা রিপোর্টার্স ক্লাবেব সাধারণ সম্পাদক আমজাদ হোসেন মিঠু  জানান,  ভবতোষ দাদা চেয়ারম্যান হিসাবে একজন দক্ষ জনপ্রতিনিধি, তিনি সংবাদকর্মীদেরকে যথাযথ মুল্যায়ন করেন।তিনি অত্যান্ত ভদ্রলোক।
বুড়িগোয়ালিনীর মানুষের মাঝে চির স্মরণীয় হয়ে থাকবেন বলে এলাকার আপামর জনসাধারণ বিশ্বাস করেন। ইউনিয়ন ঘুরে যেটা বোঝা যায় সর্বত্র ভবতোষ ভবতোষ ভবতোষ এই জয়ের ধনি- প্রতিধ্বনিত হতে থাকে উপকূলীয় মানুষের জীবন-জীবিকা নিয়ে অত্যন্ত নিপুণভাবে বিকল্প কর্মসংস্থানের জন্য তিনি ছুটেছে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে দুর্যোগ প্রবণ এলাকায় টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের জন্য সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরে তিনি দিনের পর দিন চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি দুর্যোগ চলাকালীন সময়ে যাতে কোনো জনগণ কষ্টের স্বীকার না হয় সেজন্য সাইক্লোন শেল্টার সহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ করে যাচ্ছেন। এক কথায় বলা যায় বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধি হিসেবে চেয়ারম্যান ভবতোষকে পেয়ে  জনসাধারণ খুবই খুশি।  এজন্য বলা যায় ইউনিয়ন বুড়িগোয়ালিনী জনসাধারণের বিশ্বাস আস্থা ও ভালবাসার প্রতীক হিসেবে তারুণ্যের প্রতীক যুব সমাজের আইকন চেয়ারম্যান ভবতোষ আজীবন বেঁচে থাকবেন এই উপকূল ইউনিয়ন বুড়িগোয়ালিনীর  জনসাধারণের মাঝে।
Please follow and like us:
fb-share-icon
Tweet 20

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Social media & sharing icons powered by UltimatelySocial
error

Enjoy this blog? Please spread the word :)