সৌদিতে কাজে গিয়ে লাশ হলেন সাতক্ষীরার তরুন আবু মুছা
রঘুনাথ খাঁ:
ভাগ্য বদলাতে কাজের উদ্দেশ্যে সৌদিআরব গিয়েছিলেন সাতক্ষীরার তরুন মোঃ আবু মুসা(২১)। কিন্তু ফিরবেন লাশ হয়ে। পাহাড়ে পাথর কাটার সময় পাথরচাপায় মারা গেছেন তিনি।
নিহত আবু মূসা শ্যামনগরের রমজাননগর ইউনিয়নের পাতড়াখোলা গ্রামের গাজী রফিকুল ইসলাম মধুর ছেলে। গতকাল রবিবার সৌদিআরব থেকে মূসার সহকর্মীদের মাধ্যমে মুঠোফোনে এই সংবাদ পাবার পর পরিবারটিতে শোকের মাতম চলছে।
নিহতের পরিবারসূত্রে জানা গেছে, গতকাল রবিবার (২৩ জুলাই) সৌদি সময় বিকাল ৪টায় রিয়াদ শহর থেকে এক হাজার কিলোমিটার দূরে ‘নাজরান’ নামক এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতের ভাই আবু ঈসা জানান, প্রায় ২ মাস আগে আবু মূসা সৌদি আরবে একটি কোম্পানীর অধীনে শ্রমিক হিসাবে কাজ করতে যান। গতকাল নাজরান এলাকায় পাহাড়ে এস্কেভেটর মেশিন দিয়ে পাথর ভাংছিলেন তিনি। এসময় পাথরের বিশাল স্তুপ আচমকা ভেঙে পড়তে থাকলে আত্মরক্ষার্থে তিনি এস্কেভেটর মেশিন থেকে নিচে লাফিয়ে পড়েন। কিন্তু শেষরক্ষা হয়নি। পাথরের বিশাল স্তুপটি তাকে সহ এস্কেভেটর মেশিনটিকে চাপা দেয়। ঘটনাস্থলেই মারা যায় আবু মূসা। খবর পেয়ে সৌদি উদ্ধারকর্মীরা ঘটনাস্থলে এসে পাথর অপসারন করে তার মরদেহটি উদ্ধার করে।
রমজাননগর ইউপি চেয়ারম্যান শেখ আল মামুন ঘটনাটি নিশ্চিত করে জানান, আবু মূসা এস্কেভেটর মেশিনের চালক হিসাবে শ্যামনগরে দীর্ঘদিন যাবত কাজ করতেন। সম্প্রতি সৌদিআরবে একটি কোম্পানীর অধীনে চুক্তিতে তিনি এস্কেভেটর চালক হিসাবে কাজ করতে যান। তার মরদেহটি দেশে আনার জন্য প্রক্রিয়া চলছে বলে জানান তিনি।#
নিহত আবু মূসা শ্যামনগরের রমজাননগর ইউনিয়নের পাতড়াখোলা গ্রামের গাজী রফিকুল ইসলাম মধুর ছেলে। গতকাল রবিবার সৌদিআরব থেকে মূসার সহকর্মীদের মাধ্যমে মুঠোফোনে এই সংবাদ পাবার পর পরিবারটিতে শোকের মাতম চলছে।
নিহতের পরিবারসূত্রে জানা গেছে, গতকাল রবিবার (২৩ জুলাই) সৌদি সময় বিকাল ৪টায় রিয়াদ শহর থেকে এক হাজার কিলোমিটার দূরে ‘নাজরান’ নামক এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতের ভাই আবু ঈসা জানান, প্রায় ২ মাস আগে আবু মূসা সৌদি আরবে একটি কোম্পানীর অধীনে শ্রমিক হিসাবে কাজ করতে যান। গতকাল নাজরান এলাকায় পাহাড়ে এস্কেভেটর মেশিন দিয়ে পাথর ভাংছিলেন তিনি। এসময় পাথরের বিশাল স্তুপ আচমকা ভেঙে পড়তে থাকলে আত্মরক্ষার্থে তিনি এস্কেভেটর মেশিন থেকে নিচে লাফিয়ে পড়েন। কিন্তু শেষরক্ষা হয়নি। পাথরের বিশাল স্তুপটি তাকে সহ এস্কেভেটর মেশিনটিকে চাপা দেয়। ঘটনাস্থলেই মারা যায় আবু মূসা। খবর পেয়ে সৌদি উদ্ধারকর্মীরা ঘটনাস্থলে এসে পাথর অপসারন করে তার মরদেহটি উদ্ধার করে।
রমজাননগর ইউপি চেয়ারম্যান শেখ আল মামুন ঘটনাটি নিশ্চিত করে জানান, আবু মূসা এস্কেভেটর মেশিনের চালক হিসাবে শ্যামনগরে দীর্ঘদিন যাবত কাজ করতেন। সম্প্রতি সৌদিআরবে একটি কোম্পানীর অধীনে চুক্তিতে তিনি এস্কেভেটর চালক হিসাবে কাজ করতে যান। তার মরদেহটি দেশে আনার জন্য প্রক্রিয়া চলছে বলে জানান তিনি।#
Please follow and like us: