ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের শঙ্কা কেটেছে, স্বাভাবিক হচ্ছে উপকূল

নিউজ ডেস্ক:

ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং আতঙ্কে নির্ঘুম রাত কেটেছে বাগেরহাটবাসীর। জান-মালের ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কায় নির্ঘুম রাত কাটিয়েছেন অনেক মানুষ। সরকারি হিসাবে জেলার ৩৪৪টি আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থান নিয়েছিলেন ৭৩ হাজার ২০০ মানুষ। তবে খুব বেশি আঘাত না হেনেই বাগেরহাটের উপকূল অতিক্রম করে ঝড়টি।

মঙ্গলবার ভোরে আশ্রয়কেন্দ্রে থাকা মানুষেরা নিজ বাড়িতে ফিরতে শুরু করেছে। তবে বেশি আঘাত না হেনেই বাগেরহাটের উপকূল অতিক্রম করে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং।

শরণখোলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান মিলন বলেন, উপজেলার সাউথখাল, খোন্তাকাটা, রায়েন্দা ও ধানসাগর ইউনিয়নে অনেক স্থানে গাছ উপড়ে পড়েছ। বেশকিছু কাঁচা ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

আবহাওয়া অফিসের তথ্য বলছে, ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং শক্তি হারিয়ে দুর্বল হয়ে পড়েছে। এ কারণে সব সমুদ্রবন্দর থেকে বিপৎসংকেত নামানো হয়েছে। এর পরিবর্তে এখন ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এদিকে, অমাবস্যা তিথি ও বায়ুচাপ পার্থক্যের আধিক্যের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, বরিশাল, নোয়াখালী, ফেনী, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহের নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৩ থেকে ৫ ফুট অধিক উচ্চতার বায়ুতাড়িত জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

জানা গেছে, সোমবার সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ভারী বর্ষণ ও ঝড়ে জেলার বিভিন্ন এলাকায় গাছ উপড়ে পড়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বসতবাড়িও। তবে মঙ্গলবার সকাল থেকে জেলার প্রায় সব এলাকার আবহাওয়া রোদ্রউজ্জল হতে শুরু করে। একই সঙ্গে স্বাভাবিক হয় যান চলাচল।

জেলা প্রশাসক আজিজুর রহমান বলেন, জেলার ৩৪৪ আশ্রয় কেন্দ্রে ৭৩ হাজার ২০০ মানুষ। ঝড়ের ক্ষয়ক্ষতি নিরুপণে আমরা কাজ শুরু করেছি। ক্ষতিগ্রস্তদের সরকারি নিয়ম অনুযায়ী সহযোগিতা করা হবে বলেও জানান তিনি।

ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং আতঙ্কে নির্ঘুম রাত কেটেছে বাগেরহাটবাসীর। জান-মালের ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কায় নির্ঘুম রাত কাটিয়েছেন অনেক মানুষ। সরকারি হিসাবে জেলার ৩৪৪টি আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থান নিয়েছিলেন ৭৩ হাজার ২০০ মানুষ। তবে খুব বেশি আঘাত না হেনেই বাগেরহাটের উপকূল অতিক্রম করে ঝড়টি।

মঙ্গলবার ভোরে আশ্রয়কেন্দ্রে থাকা মানুষেরা নিজ বাড়িতে ফিরতে শুরু করেছে। তবে বেশি আঘাত না হেনেই বাগেরহাটের উপকূল অতিক্রম করে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং।

শরণখোলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান মিলন বলেন, উপজেলার সাউথখাল, খোন্তাকাটা, রায়েন্দা ও ধানসাগর ইউনিয়নে অনেক স্থানে গাছ উপড়ে পড়েছ। বেশকিছু কাঁচা ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

আবহাওয়া অফিসের তথ্য বলছে, ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং শক্তি হারিয়ে দুর্বল হয়ে পড়েছে। এ কারণে সব সমুদ্রবন্দর থেকে বিপৎসংকেত নামানো হয়েছে। এর পরিবর্তে এখন ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এদিকে, অমাবস্যা তিথি ও বায়ুচাপ পার্থক্যের আধিক্যের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, বরিশাল, নোয়াখালী, ফেনী, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহের নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৩ থেকে ৫ ফুট অধিক উচ্চতার বায়ুতাড়িত জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

জানা গেছে, সোমবার সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ভারী বর্ষণ ও ঝড়ে জেলার বিভিন্ন এলাকায় গাছ উপড়ে পড়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বসতবাড়িও। তবে মঙ্গলবার সকাল থেকে জেলার প্রায় সব এলাকার আবহাওয়া রোদ্রউজ্জল হতে শুরু করে। একই সঙ্গে স্বাভাবিক হয় যান চলাচল।

জেলা প্রশাসক আজিজুর রহমান বলেন, জেলার ৩৪৪ আশ্রয় কেন্দ্রে ৭৩ হাজার ২০০ মানুষ। ঝড়ের ক্ষয়ক্ষতি নিরুপণে আমরা কাজ শুরু করেছি। ক্ষতিগ্রস্তদের সরকারি নিয়ম অনুযায়ী সহযোগিতা করা হবে বলেও জানান তিনি।

Please follow and like us:
fb-share-icon
Tweet 20

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Social media & sharing icons powered by UltimatelySocial
error

Enjoy this blog? Please spread the word :)