কুলিয়ায় সড়ক-মহাসড়ক ও স্কুলের ঝুঁকিপূর্ণ মরা রেইন ট্রি অপসারণের দাবি
Post Views:
৪৩৭
নিজস্ব প্রতিনিধি:
দেবহাটার দক্ষিন কুলিয়ার সখিনা ব্রিকসের সামনে সাতক্ষীরা কালীগঞ্জ মহাসড়কের দুপাশে মাথা উঁচিয়ে দাড়িয়ে থাকা কঙ্কাল সাদৃশ্য সারিবদ্ধ মরা রেইন ট্রি, কুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সামনে থেকে দক্ষিন কুলিয়া অভিমূখে নির্মানাধীন বাইপাস ইটসোলিং রাস্তাটির দুপাশের কমপক্ষে একডজন মরা রেইন ট্রি এবং কুলিয়া ইউনিয়ন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় ও তার সাথে লাগোয়া স্যার আনছার আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠের আরোও হাফ ডজন মরা রেইন ট্রি’র ডালপালা ভেঙে পথচারীদের ওপর পড়ে প্রতিনিয়ত ঘটছে ছোট বড় দূর্ঘটনা। বর্তমানে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এসব সড়কে চলাচল করছেন পথচারী, যানবাহন ও আশপাশের কয়েকটি স্কুলের কোমলমতি শিক্ষার্থীরা।
শুধু সড়কে নয়, সড়কের এক ডজন মরা রেইন ট্রি’র ডালপালা ভেঙে পড়ার ঝুঁকি কাটিয়ে স্কুলে পৌঁছালেও, সেখানেও শিক্ষার্থীদের জন্য আরেক দফা ঝুঁকি হয়ে দাড়িয়ে আছে আরোও হাফ ডজন মরা রেইন ট্রি। বছরের পর বছর জনগুরুত্বপূর্ণ মহাসড়ক, সড়ক ও স্কুলে এমন দূর্ঘটনা ঘটে আসলেও ঝুঁকিপূর্ণ এসব মরা রেইন ট্রি অপসারণে সংশ্লিষ্টদের নেই কোন মাথাব্যাথা।
স্থানীয়রা জানান, কুলিয়া ইউনিয়ন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় ও স্যার আনছার আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় একই স্থানে অবস্থিত। দুটি স্কুলের সামনে একটিই মাঠ, যা ধরে স্কুলে যাতায়াত করেন প্রথম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা। এমনকি ওই মাঠেই খেলাধুলা করেন এসব কোমলমতি শিক্ষার্থীরা। গত কয়েক বছর ধরে বিদ্যালয় দুটির সামনে থাকা ৬টি রেইন ট্রি মরে কঙ্কালরূপে দাড়িয়ে আছে। মরা গাছ গুলের শুকনো ডালপালা প্রতিনিয়ত ভেঙে ভেঙে পড়ছে। ফলে বিদ্যালয় দুটির কোমলমতি শিক্ষার্থীরা প্রতিনিয়ত ঝুঁকি নিয়ে বিদ্যালয়ে যাতায়াত করছে। তারা আরো বলেন, কুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদ থেকে স্কুল দুটি পর্যন্ত একটি বাইপাস সড়ক নির্মানের উদ্যোগ নিয়েছেন নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান আছাদুল হক। বর্তমানে সড়কটিতে ইট সোলিংয়ের কাজ চলছে। ওই সড়কটির দুপাশেও কমপক্ষে একডজন মরা রেইন ট্রি ঝুঁকিপূর্ণ ও বিপদজনক হয়ে দাড়িয়ে রয়েছে। নির্মানাধীন বাইপাস সড়কটিতে নিয়মিত যাতায়াত করে আশপাশের কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কোমলমতি শিক্ষার্থী ও অন্যান্য পথচারীরা। ভুক্তভোগী এলাকাবাসীরা আরোও বলেন, দক্ষিন কুলিয়ার মেসার্স সখিনা ব্রিকসের সামনে সাতক্ষীরা-কালীগঞ্জ মহাসড়কের ওপর আরোও ৫/৬ টি রেইন ট্রি মরে দীর্ঘদিন রাস্তার ওপর ডালপাল ভেঙে ভেঙে পড়ছে। ফলে মহাসড়কে যাতায়াতকারী পথচারীরা প্রায়ই দূর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন। গাছগুলোর অধিকাংশ ডালপালা শুকিয়ে ভেঙে গিয়ে একটি আরেকটির সাথে ঝুলছে। দূর্ঘটনা এড়াতে তারা এসব মরা রেইন ট্রি গুলো অপসারণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এব্যাপারে কুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আছাদুল হক বলেন, ঝুঁকিপূর্ন মরা রেইন ট্রি গুলোর কিছু সড়ক ও জনপথ বিভাগের, কিছু উত্তরণ ও ইউনিয়ন পরিষদের আবার কিছু কিছু গাছ স্কুলের। ফলে একেক গাছ একেক দপ্তরের দায়িত্বে থাকায় তা অপসারণের জন্য সেই দপ্তরের শরণাপন্ন হতে হচ্ছে। তবে প্রতিনিয়ত এসব মরা রেইন ট্রি’র ডালপালা ভেঙে ছোট বড় দূর্ঘটনার খবর আমাদের কাছে আসছে। তিনি এসব মরা রেইন ট্রি দ্রুত অপসারণের ব্যবস্থা করতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবিএম খালিদ হোসেন সিদ্দিকীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
শুধু সড়কে নয়, সড়কের এক ডজন মরা রেইন ট্রি’র ডালপালা ভেঙে পড়ার ঝুঁকি কাটিয়ে স্কুলে পৌঁছালেও, সেখানেও শিক্ষার্থীদের জন্য আরেক দফা ঝুঁকি হয়ে দাড়িয়ে আছে আরোও হাফ ডজন মরা রেইন ট্রি। বছরের পর বছর জনগুরুত্বপূর্ণ মহাসড়ক, সড়ক ও স্কুলে এমন দূর্ঘটনা ঘটে আসলেও ঝুঁকিপূর্ণ এসব মরা রেইন ট্রি অপসারণে সংশ্লিষ্টদের নেই কোন মাথাব্যাথা।
স্থানীয়রা জানান, কুলিয়া ইউনিয়ন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় ও স্যার আনছার আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় একই স্থানে অবস্থিত। দুটি স্কুলের সামনে একটিই মাঠ, যা ধরে স্কুলে যাতায়াত করেন প্রথম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা। এমনকি ওই মাঠেই খেলাধুলা করেন এসব কোমলমতি শিক্ষার্থীরা। গত কয়েক বছর ধরে বিদ্যালয় দুটির সামনে থাকা ৬টি রেইন ট্রি মরে কঙ্কালরূপে দাড়িয়ে আছে। মরা গাছ গুলের শুকনো ডালপালা প্রতিনিয়ত ভেঙে ভেঙে পড়ছে। ফলে বিদ্যালয় দুটির কোমলমতি শিক্ষার্থীরা প্রতিনিয়ত ঝুঁকি নিয়ে বিদ্যালয়ে যাতায়াত করছে। তারা আরো বলেন, কুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদ থেকে স্কুল দুটি পর্যন্ত একটি বাইপাস সড়ক নির্মানের উদ্যোগ নিয়েছেন নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান আছাদুল হক। বর্তমানে সড়কটিতে ইট সোলিংয়ের কাজ চলছে। ওই সড়কটির দুপাশেও কমপক্ষে একডজন মরা রেইন ট্রি ঝুঁকিপূর্ণ ও বিপদজনক হয়ে দাড়িয়ে রয়েছে। নির্মানাধীন বাইপাস সড়কটিতে নিয়মিত যাতায়াত করে আশপাশের কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কোমলমতি শিক্ষার্থী ও অন্যান্য পথচারীরা। ভুক্তভোগী এলাকাবাসীরা আরোও বলেন, দক্ষিন কুলিয়ার মেসার্স সখিনা ব্রিকসের সামনে সাতক্ষীরা-কালীগঞ্জ মহাসড়কের ওপর আরোও ৫/৬ টি রেইন ট্রি মরে দীর্ঘদিন রাস্তার ওপর ডালপাল ভেঙে ভেঙে পড়ছে। ফলে মহাসড়কে যাতায়াতকারী পথচারীরা প্রায়ই দূর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন। গাছগুলোর অধিকাংশ ডালপালা শুকিয়ে ভেঙে গিয়ে একটি আরেকটির সাথে ঝুলছে। দূর্ঘটনা এড়াতে তারা এসব মরা রেইন ট্রি গুলো অপসারণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এব্যাপারে কুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আছাদুল হক বলেন, ঝুঁকিপূর্ন মরা রেইন ট্রি গুলোর কিছু সড়ক ও জনপথ বিভাগের, কিছু উত্তরণ ও ইউনিয়ন পরিষদের আবার কিছু কিছু গাছ স্কুলের। ফলে একেক গাছ একেক দপ্তরের দায়িত্বে থাকায় তা অপসারণের জন্য সেই দপ্তরের শরণাপন্ন হতে হচ্ছে। তবে প্রতিনিয়ত এসব মরা রেইন ট্রি’র ডালপালা ভেঙে ছোট বড় দূর্ঘটনার খবর আমাদের কাছে আসছে। তিনি এসব মরা রেইন ট্রি দ্রুত অপসারণের ব্যবস্থা করতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবিএম খালিদ হোসেন সিদ্দিকীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।