সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও বিজয় দিবস পালন উপলক্ষে আলোচনা সভা
Post Views:
৩২৯
নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে যারা জীবন দিয়েছেন তারা এদেশের সূর্য সন্তান।
তারা মরেও চির অমর হয়ে থাকবেন। তাদের আত্মাহুতির মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের
বিজয় সূচিত হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ ও বিজয়ের এই চেতনা বুকে ধরে রাখতে
স্বাধীনতা বিরোধী শক্তির বিচার বাস্তবায়ন করতে হবে।
বুধবার দুপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও মহান বিজয় দিবস পালন উপলক্ষে
সাতক্ষীরা প্রেসক্লাব আয়োজিত আব্দুল মোতালেব মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায়
এসব কথা বলেন সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ। তারা বলেন মুক্তিযুদ্ধ শেষে চূড়ান্ত
বিজয়ের প্রাক্কালে ঘাতকরা দেশের বুদ্ধিজীবী সন্তানদের হত্যা করে জাতিকে
মেধাশুন্য করতে চেয়েছিল। তারা বেছে বেছে নিরপরাধ বাঙ্গালিকে হত্যা করে
পাকিস্তানি শাসন শোষন অব্যাহত রাখার শেষ চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছিল।
বাঙ্গালি জাতিকে বীর সন্তানদের এই আত্মত্যাগ চিরস্মরণে রাখতে হবে বলে
বক্তারা উল্লেখ করেন।
প্রেসক্লাব সভাপতি মমতাজ আহমেদ বাপীর সভাপতিত্বে এবং প্রেসক্লাবের সাধারণ
সম্পাদক মোহাম্মাদ আলী সুজনের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন প্রথম আলোর নিজস্ব
প্রতিবেদক কল্যাণ ব্যানার্জি, দৈনিক দৃষ্টিপাতের সম্পাদক জিএম নুর ইসলাম,
দৈনিক কাফেলার সম্পাদক ডা: এ.টিএম রফিক উজ্জ্বল, দৈনিক যুগের বার্তার
নির্বাহী সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব, জনতার বীর মুক্তিযোদ্ধা কালিদাস
রায়, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোজাফফর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক এম
ঈদুজ্জামান ইদ্রিস, দপ্তর সম্পাদক শেখ ফরিদ আহমেদ ময়না, নির্বাহী সদস্য
সেলিম রেজা মুকুল, সাপ্তাহিক মুক্ত স্বাধীন সম্পাদক আবুল কালাম, ঢাকা
টাইমস এর এম বেলাল হোসাইন। আলোচনা সভায় বক্তারা আরও বলেন সারাদেশই তো
বধ্যভূমিতে পরিনত হয়েছিল। পাকিস্তানি বাহিনী ও এদেশের ঘাতক দালাল রাজাকার
ও আল বদররা মিলিতভাবে নিরস্ত্র বাঙ্গালির ওপর হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল।
তারপরও তাদের শেষ রক্ষা হয়নি। ১৬ ডিসেম্বর তারা মুক্তিবাহিনীর কাছে আত্ম
সমর্পন করে নিজেরাই প্রমান করে যে গনহত্যা চালিয়ে তারা ক্ষমতা কুক্ষিগত
করার চেষ্টা করেছিল তা ব্যর্থ হয়েছে। তারা মুক্তিযুদ্ধকালিন বিভিন্ন
স্মৃতিকথা তুলে ধরেন এবং নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধ চেতনা ধারনের আহবান
জানান। একই সাথে সাতক্ষীরার সবগুলি বধ্যভূমিকে সংরক্ষন করে শহীদ স্মৃতি
গড়ে তোলার আহবান জানান।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জলিল, অর্থসম্পাদক শেখ
মাসুদ হোসেন, সাহিত্য, সংকৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক মো: শহিদুল ইসলাম,
বাংলাভিশনের আসাদুজ্জামান, ডেইলী সাতক্ষীরার সম্পাদক হাফিজুর রহমান
মাসুম, আজকের প্রত্যাসার আক্তারুজ্জামান বাচ্চু, যমুনা টিভির আহসানুর
রহমান রাজীব, ঢাকা প্রতিদিনের খন্দকার আনিসুর রহমান, দৈনিক ভোরের
দরপর্ণের তাজমিনুর রহমান টুটুল, দৈনিক নিরপেক্ষ সংবাদের শহিদুল ইসলাম,
বিজয় টিভির আকরামুল ইসলাম, সকালের সময়ের এসকে কামরুল হাসান, দৈনিক
চিত্রের শেখ কামরুল ইসলাম প্রমুখ। এ সময় বিভিন্ন পত্রিকা ও টিভি
চ্যানেলের সাংবাদিক ও ফটো সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
তারা মরেও চির অমর হয়ে থাকবেন। তাদের আত্মাহুতির মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের
বিজয় সূচিত হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ ও বিজয়ের এই চেতনা বুকে ধরে রাখতে
স্বাধীনতা বিরোধী শক্তির বিচার বাস্তবায়ন করতে হবে।
বুধবার দুপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও মহান বিজয় দিবস পালন উপলক্ষে
সাতক্ষীরা প্রেসক্লাব আয়োজিত আব্দুল মোতালেব মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায়
এসব কথা বলেন সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ। তারা বলেন মুক্তিযুদ্ধ শেষে চূড়ান্ত
বিজয়ের প্রাক্কালে ঘাতকরা দেশের বুদ্ধিজীবী সন্তানদের হত্যা করে জাতিকে
মেধাশুন্য করতে চেয়েছিল। তারা বেছে বেছে নিরপরাধ বাঙ্গালিকে হত্যা করে
পাকিস্তানি শাসন শোষন অব্যাহত রাখার শেষ চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছিল।
বাঙ্গালি জাতিকে বীর সন্তানদের এই আত্মত্যাগ চিরস্মরণে রাখতে হবে বলে
বক্তারা উল্লেখ করেন।
প্রেসক্লাব সভাপতি মমতাজ আহমেদ বাপীর সভাপতিত্বে এবং প্রেসক্লাবের সাধারণ
সম্পাদক মোহাম্মাদ আলী সুজনের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন প্রথম আলোর নিজস্ব
প্রতিবেদক কল্যাণ ব্যানার্জি, দৈনিক দৃষ্টিপাতের সম্পাদক জিএম নুর ইসলাম,
দৈনিক কাফেলার সম্পাদক ডা: এ.টিএম রফিক উজ্জ্বল, দৈনিক যুগের বার্তার
নির্বাহী সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব, জনতার বীর মুক্তিযোদ্ধা কালিদাস
রায়, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোজাফফর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক এম
ঈদুজ্জামান ইদ্রিস, দপ্তর সম্পাদক শেখ ফরিদ আহমেদ ময়না, নির্বাহী সদস্য
সেলিম রেজা মুকুল, সাপ্তাহিক মুক্ত স্বাধীন সম্পাদক আবুল কালাম, ঢাকা
টাইমস এর এম বেলাল হোসাইন। আলোচনা সভায় বক্তারা আরও বলেন সারাদেশই তো
বধ্যভূমিতে পরিনত হয়েছিল। পাকিস্তানি বাহিনী ও এদেশের ঘাতক দালাল রাজাকার
ও আল বদররা মিলিতভাবে নিরস্ত্র বাঙ্গালির ওপর হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল।
তারপরও তাদের শেষ রক্ষা হয়নি। ১৬ ডিসেম্বর তারা মুক্তিবাহিনীর কাছে আত্ম
সমর্পন করে নিজেরাই প্রমান করে যে গনহত্যা চালিয়ে তারা ক্ষমতা কুক্ষিগত
করার চেষ্টা করেছিল তা ব্যর্থ হয়েছে। তারা মুক্তিযুদ্ধকালিন বিভিন্ন
স্মৃতিকথা তুলে ধরেন এবং নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধ চেতনা ধারনের আহবান
জানান। একই সাথে সাতক্ষীরার সবগুলি বধ্যভূমিকে সংরক্ষন করে শহীদ স্মৃতি
গড়ে তোলার আহবান জানান।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জলিল, অর্থসম্পাদক শেখ
মাসুদ হোসেন, সাহিত্য, সংকৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক মো: শহিদুল ইসলাম,
বাংলাভিশনের আসাদুজ্জামান, ডেইলী সাতক্ষীরার সম্পাদক হাফিজুর রহমান
মাসুম, আজকের প্রত্যাসার আক্তারুজ্জামান বাচ্চু, যমুনা টিভির আহসানুর
রহমান রাজীব, ঢাকা প্রতিদিনের খন্দকার আনিসুর রহমান, দৈনিক ভোরের
দরপর্ণের তাজমিনুর রহমান টুটুল, দৈনিক নিরপেক্ষ সংবাদের শহিদুল ইসলাম,
বিজয় টিভির আকরামুল ইসলাম, সকালের সময়ের এসকে কামরুল হাসান, দৈনিক
চিত্রের শেখ কামরুল ইসলাম প্রমুখ। এ সময় বিভিন্ন পত্রিকা ও টিভি
চ্যানেলের সাংবাদিক ও ফটো সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।