কালিগঞ্জ কৃষ্ণনগর ইউনিয়নে বাবা মার পর এবার মেয়ের জয়
ডেস্ক রিপোর্ট:
উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচনে জাতীয় পার্টির (জাপা) হ্যাট্রিক জয় হয়েছে। এই ইউনিয়নে একই পরিবারে টানা তিনবার তিনজন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। প্রথম পিতা, তারপর মাতা এবং এবার কন্যা সাফিয়া পারভীন নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি দুর্বৃত্তদের হাতে নিহত সাবেক চেয়ারম্যান কেএম মোশাররফ হোসেনের কন্যা।
রবিবার (২৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় কালীগঞ্জ উপজেলার কৃষ্ণনগর ও মৌতলার দায়িত্ব প্রাপ্ত রির্টানিং কর্মকর্তা ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আবুল কালাম আজাদ বেসরকারিভাবে বিজয়ী প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন।
এর আগে, সকাল ৮টায় শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে চলে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। নির্বাচনে ২২ হাজার ১০৯ জন ভোটারের মধ্যে ১৬ হাজার ১৫৪ জন ভোট দেন। ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী লাঙল প্রতীকে জাপার প্রার্থী সাফিয়া পারভীন পেয়েছেন ৭ হাজার ২৩৮ ভোট।
তার নিকটতম প্রতিদ্ব›দ্বী প্রার্থী বিএনপি সামর্থিত (স্বতন্ত্র) জিএম রবিউল্লাহ বাহার ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৬ হাজার ৮৭৫ ভোট। মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী রওশান কাগুজী ৬৪৩ ভোট। আনারস প্রতিকের সতন্ত্র প্রার্থী আব্দুর রহমান মোল্লা ৬৩৪ ভোট। এছাড়া আওয়ামী লীগের প্রার্থী শ্যামলি রানী বাপ্পি ৩৮৫ ভোট পেয়ে পঞ্চম স্থানে রয়েছেন। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর হাত পাখা প্রতীক নিয়ে শাহাজান কবীর শানু পেয়েছেন ৮৯ ভোট। স্বতন্ত্র প্রার্থী আশানুর রহমান অটোরিকশা প্রতীক নিয়ে ৪০ ভোট পেয়েছেন এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী চশমা প্রতীকের নজরুল ইসলাম গাজী ৩৯ ভোট পেয়েছেন।
অপরদিকে, (ইউপি) মেম্বর যারা হয়েছেন তারা হলেন, ১নং ওয়ার্ডে মোহাম্মদ হুসাইন, ২নং ওয়ার্ডে ইউসুফ আলী মাস্টার, ৩নং ওয়ার্ডে সাইফুল ইসলাম ঢালী, ৪নং ওয়ার্ডে মোহাম্মদ জাবেদ আলী, ৫নং ওয়ার্ডে মো: ফজলু গাজী, ৬নং ওয়ার্ডে মোহাম্মদ নূর হোসেন, ৭নং ওয়ার্ডে মোহাম্মদ জামাল ফারুক, ৮নং ওয়ার্ডে মো: রুহুল কুদ্দুস, এবং ৯ নম্বরে মোহাম্মদ আব্দুল গফফার নির্বাচিত হয়েছেন।
সংরক্ষিত মহিলা আসনে যারা নির্বাচিত হয়েছেন তারা হলেন, ১, ২, ৩ নং ওয়াডে রাসিদা খলিল, ৪, ৫ ও ৬নং ওয়ার্ডে সাজিদা খাতুন এবং ৭, ৮ ও ৯ নাদিরা পারভীন।
কৃষ্ণনগরে পিতা মাতার পর এবার মেয়ের জয়
কৃষ্ণনগর (কালীগঞ্জ) প্রতিনিধি: উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচনে জাতীয় পার্টির (জাপা) হ্যাট্রিক জয় হয়েছে। এই ইউনিয়নে একই পরিবারে টানা তিনবার তিনজন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। প্রথম পিতা, তারপর মাতা এবং এবার কন্যা সাফিয়া পারভীন নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি দুর্বৃত্তদের হাতে নিহত সাবেক চেয়ারম্যান কেএম মোশাররফ হোসেনের কন্যা।
রবিবার (২৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় কালীগঞ্জ উপজেলার কৃষ্ণনগর ও মৌতলার দায়িত্ব প্রাপ্ত রির্টানিং কর্মকর্তা ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আবুল কালাম আজাদ বেসরকারিভাবে বিজয়ী প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন।
এর আগে, সকাল ৮টায় শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে চলে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। নির্বাচনে ২২ হাজার ১০৯ জন ভোটারের মধ্যে ১৬ হাজার ১৫৪ জন ভোট দেন। ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী লাঙল প্রতীকে জাপার প্রার্থী সাফিয়া পারভীন পেয়েছেন ৭ হাজার ২৩৮ ভোট।
তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বিএনপি সামর্থিত (স্বতন্ত্র) জিএম রবিউল্লাহ বাহার ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৬ হাজার ৮৭৫ ভোট। মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী রওশান কাগুজী ৬৪৩ ভোট। আনারস প্রতিকের সতন্ত্র প্রার্থী আব্দুর রহমান মোল্লা ৬৩৪ ভোট। এছাড়া আওয়ামী লীগের প্রার্থী শ্যামলি রানী বাপ্পি ৩৮৫ ভোট পেয়ে পঞ্চম স্থানে রয়েছেন। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর হাত পাখা প্রতীক নিয়ে শাহাজান কবীর শানু পেয়েছেন ৮৯ ভোট। স্বতন্ত্র প্রার্থী আশানুর রহমান অটোরিকশা প্রতীক নিয়ে ৪০ ভোট পেয়েছেন এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী চশমা প্রতীকের নজরুল ইসলাম গাজী ৩৯ ভোট পেয়েছেন।
অপরদিকে, (ইউপি) মেম্বর যারা হয়েছেন তারা হলেন, ১নং ওয়ার্ডে মোহাম্মদ হুসাইন, ২নং ওয়ার্ডে ইউসুফ আলী মাস্টার, ৩নং ওয়ার্ডে সাইফুল ইসলাম ঢালী, ৪নং ওয়ার্ডে মোহাম্মদ জাবেদ আলী, ৫নং ওয়ার্ডে মো: ফজলু গাজী, ৬নং ওয়ার্ডে মোহাম্মদ নূর হোসেন, ৭নং ওয়ার্ডে মোহাম্মদ জামাল ফারুক, ৮নং ওয়ার্ডে মো: রুহুল কুদ্দুস, এবং ৯ নম্বরে মোহাম্মদ আব্দুল গফফার নির্বাচিত হয়েছেন।
সংরক্ষিত মহিলা আসনে যারা নির্বাচিত হয়েছেন তারা হলেন, ১, ২, ৩ নং ওয়াডে রাসিদা খলিল, ৪, ৫ ও ৬নং ওয়ার্ডে সাজিদা খাতুন এবং ৭, ৮ ও ৯ নাদিরা পারভীন।