কলারোয়ায় একদিনে সর্বোচ্চ ৩২ জনের করোনা শনাক্ত
কামরুল হাসানঃ
অতিমারি করোনার ভয়াল থাবা কলারোয়াকে যেনো গ্রাস করবে। সবাইকে অপ্রস্তুত করে গত ২৪ ঘন্টায় ৩২ জনের করোনা পজিটিভ রিপোর্ট এসেছে। একসাথে এতো বেশি সংখ্যক শনাক্তের ঘটনা কলারোয়ায় এটিই প্রথম। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার জিয়াউর রহমান এই রিপোর্টের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
গত কয়েকদিনেরর রিপোর্টে দেখা গেছে, ৪ বছর বয়স থেকে তরুণ, যুবা, মধ্যবয়সী, প্রৌঢ়-বৃদ্ধসহ সব বয়সী মানুষ করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন। বাদ যাচ্ছে না ছোট্ট শিশুরাও। ডাক্তাররা বলছেন, স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে মেনে চলতে হবে। তা না হলে সংক্রমণের উর্ধ্বমুখীর রশি টেনে ধরা সম্ভবপর হবেনা।
বুধবার প্রাপ্ত রিপোর্ট অনুযায়ী করোনা শনাক্তকৃত ব্যক্তিরা হলেন: পৌরসভাধীন মুরারিকাটি গ্রামের আবু হাশেম, উপজেলার কয়লা গ্রামের মুজিবুর রহমান, পৌরসভাধীন মির্জাপুর গ্রামের খন্দকার আশরাফ (৫৭), উপজেলার কেঁড়াগাছি গ্রামের মহিনুর জামান (৩৫), ঝাঁপাঘাট গ্রামের ফিরোজা বেগম (৪১), কয়লা গ্রামের জাহানারা (৬১), গোয়ালচাতর (কেঁড়াগাছি) গ্রামের আনোয়ারা খাতুন (৩৫), কয়লা গ্রামের মনিরা (১৫), মৌমিতা (১০), মমতাজ বেগম(৩৩) ও নুরুল আমিন (৭০), পৌরসভাধীন মুরারিকাটি গ্রামের শেখ আবু তাহের (৫৯), লোহাকুড়া গ্রামের নুর রহমান (৩১), রামভদ্রপুর(চন্দনপুর) গ্রামের আব্দুল আহাদ (৬৮), উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পারুল (৫০) ও নজরুল ইসলাম (৩৭), রায়টা গ্রামের বদরুন্নেছা (৫০) ও ইকবাল হোসেন, পৌরসভাধীন তুলসীডাঙ্গা গ্রামের ইফতেখার আলম (৩৫), নাসরিন খাতুন (২৪) ও অর্তশা আলম (৪)। এরা একই বাড়ির সদস্য। উপজেলার ছলিমপুর গ্রামের বিল্লাল (৪৫), পৌরসভাধীন তুলসীডাঙ্গা গ্রামের আব্দুর অহেদ (৬১), উপজেলার কুশোডাঙ্গা গ্রামের রুম্পা (২৫) ও জাহানারা (৪০), সাতক্ষীরা সদর উপজেলার বল্লী গ্রামের আসাদুল (৪২), তালা উপজেলার শামীম (২৪), পৌরসভাধীন গোপিনাথপুর গ্রামের আকিমুল ইসলাম (১৫), উপজেলার রায়টা গ্রামের মুনসুর আলি (৪৬), উপজেলার কয়লা গ্রামের হালিমা, ওফাপুর গ্রামের অদুদ গাজী (৬৫) ও বলিয়ানপুর গ্রামের আলাউদ্দিন (২৯)।
Please follow and like us: