চায়ের দোকান বন্ধ রাখতে বলায় এক যুবককে পিটিয়ে জখম
সাতক্ষীরার কলারোয়ায় রাতে চায়ের দোকান বন্ধ রাখার কথা বলতেই হামলায় শিকার হলো এক যুবক। আহত ওই যুবককে কলারোয়া থেকে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়েছে। এঘটনায় কলারোয়া থানায় শনিবার সকালে একটি অভিযোগ দায়ের হয়েছে। অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার সিংহলাল বাজারের চায়ের দোকানী মোস্তফা রাত ৯/১০টা পর্যন্ত খুলে রেখে চা বিক্রয় করে।
শুক্রবার দিনগত রাত ৮টার দিকে ওই বাজার এলাকার সচেতন যুবক হাবিবুর রহমান করোনা ভাইরাস এর কারনে চায়ের দোকানীকে সন্ধ্যার পরে দোকান বন্ধ রাখার জন্য অনুরোধ করেন। ওই সময় দোকানে থাকা আবুল কালাম আজাদ, আব্দুস সালাম, রানা, আব্দুল ওহাব, সাগর হোসেন, হায়দার আলী সানা দলবদ্ধ হয়ে এলোপাতাড়ী ভাবে লোহার রড় দিয়ে পিটিয়ে জখম করে। এসময় তার পকেটে থাকা নগদ ১২,৩৫০ টাকা ছিনিয়ে নেয় তারা। মাটিতে পড়ে থাকা হাবিবুর রহমানকে তারা চলে যাওয়ার সময় গলায় পা দিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যার চেষ্টা করে। এসময় তার ডাকচিৎকারে পাশ্ববর্তী লোকজন এগিয়ে আসলে হাবিবুরকে ফেলে রেখে চলে যায়। এঘটনায় আহত হাবিবুর রহমানের পিতা শহিদুল ইসলাম বাদী হয়ে কলারোয়া থানায় ৬জনের নামে লিখিত ভাবে একটি অভিযোগ জমা দিয়েছেন।