কলারোয়ায় বিএনপি নেতা আব্দুর রকিব মোল্লার ভাইজির দাফন সম্পন্ন
কামরুল হাসান:
কলারোয়া উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও ৩ নম্বর কয়লা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুর রকিব মোল্লার ভাইজি নাজনীন নাহার সিনতীর দাফন সম্পন্ন হয়েছে।
বুধবার রাত ৮টার সময় কয়লা ইউনিয়ন পরিষদের বিপরীত পাশে শ্রীপতিপুর গ্রামে মো: রফিক মোল্লার ধান চাতালে মরহুমার জানাজা নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। বিএনপি নেতা কলারোয়া সরকারি জি কে এম কে পাইলট হাইস্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক শেখ তামিম আজাদ মেরিনের সঞ্চালনায় জানাজা নামাজ পূর্ব আলোচনায় বক্তব্য রাখেন কলারোয়া উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুর রশিদ মিয়া, বিএনপির মুখপাত্র সাবেক অধ্যক্ষ রইচ উদ্দিন, মরহুমার মেজ মামা বিএনপি নেতা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রকিব মোল্লা, মাওলানা সিরাজুল ইসলাম, মরহুমার স্বামী মাসুদ রানা। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপি যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাবেক অধ্যক্ষ আবু বক্কর সিদ্দিক, শেখ আব্দুল কাদের বাচ্চু, পৌর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক শেখ শরিফুজ্জামান তুহিন, উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ তামিম আজাদ মেরিন, সাবেক পৌর মেয়র গাজী আক্তারুল ইসলাম, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম, আসাদুজ্জামান আসাদ, ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ রেজাউল ইসলাম, সহকারী অধ্যাপক শাহাদাৎ হোসেন, জহুরুল ইসলাম, যুবদল নেতা এম এ হাকিম সবুজ, সাইফুল ইসলাম বাবু, আবু তাহের মোল্লা, আবু সাঈদ মোল্লা, শাহাদাৎ হোসেন, কলারোয়া প্রেস ক্লাবের আহ্বায়ক তাওফিকুর রহমান সঞ্জু, যুবদল নেতা কে এম আশরাফুজ্জামান পলাশ, প্রধান শিক্ষক সাংবাদিক রাশেদুল হাসান কামরুল, সহকারী অধ্যাপক কে এম আনিছুর রহমান, অ্যাডভোকেট শিহাব মাসউদ সাচ্চু, মফিফুল ইসলাম মফি, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মমতাজুল ইসলাম চন্দন, মোশাররফ হোসেন, শাহাজালাল সাজু, আলমগীর, আ.সালাম, চঞ্চল, হাবিব, আলী হাসানসহ শত শত মুসল্লীগণ। জানাজা নামাজ পরিচালনা করেন বিএনপি নেতা আব্দুল রকিব মোল্লার ভাগিনা ডা. নাজমুস সাকিব ব্রাইট প্রমুখ।জানাজা শেষে মরহুমার নানার বাড়ি শ্রীপতিপুর গ্রামে জানাজা নামাজ শেষে মামাদের পারিবারিক কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়।
উল্লেখ্য, কলারোয়া উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও ৩ নম্বর কয়লা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুর রকিব মোল্লার ভাইজি নাজনীন নাহার সিনতী (২৬) বুধবার দুপুর সাড়ে ১২ টার দিকে ইন্তেকাল করেছেন। তিনি অসুস্থ হলে প্রথমে সাতক্ষীরা সিবি হাসপাতাল ও অবস্থার অবনতি হলে পরে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল বুকে ব্যথাসহ নানা জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
মৃত্যুকালে তিনি স্বামী, আট মাস বয়সের একটি কন্যা সন্তানসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।