তালায় শিক্ষক কলিম উদ্দীনের নামে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
তালা প্রতিনিধিঃতালায় জেয়লা নলতা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মোঃ কলিম উদ্দীনের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও কাল্পনিক মামলা করায় পরিবার ও গ্রামবাসীর পক্ষ থেকে তালা উপজেলা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১২ ই ডিসেম্বর বিকালে তালা উপজেলা প্রেসক্লাবে কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন শিক্ষক মোঃ কলিম উদ্দীনের শ্যালক মোঃ জাকির হোসেন। এসময় শিক্ষক কলিম উদ্দীনের স্ত্রী মোছা ফাতেমা বেগম, মোঃ আবু মুছা সরদার, মোঃ ফুলমিয়া সরদার, মোঃ ছলিম সরদার,রিপন সরদারসহ শতাধিক গ্রামবাসী উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে মোঃ কলিম উদ্দীনের শ্যালক মোঃ জাকির হোসেন বলেন,গত ০৪/১২/২০২৪ তারিখ বিকাল তিনটায় মুড়াকলিয়া গ্রামে তালার নায়েব মোঃ রবিউল ইসলাম নালীশি জমির দখল তদন্তে যান সেখানে তালা থানার যুব জামায়েত সভাপতি মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান রেন্টু আওয়ামীলীগের সর্মাথকদের পক্ষ হয়ে ঘটনাস্থলে ছিল। আয়ুব আলী সরদার ও তার সহযোগী মোজাহার সরদার তিন শতক জমি ক্রয় করে ১৯৮০ সালের দিকে। ১৯৯০ সালে তার নামে উক্ত তিন শতক জমি রেকর্ড হয় এবং প্রিন্ট পর্চা পেয়েছেন। সেই তিন শতক জমিতে পাকা ঘর বাথরুম গোয়ালঘর নির্মাণ করে দখলে আছেন। এখন আরও তিন শতক জমি দাবি করে মীর জাকির হোসেন ,ইয়াছিন মেম্বর, ডানলাপ তারা আয়ুব আলী সরদারের অবৈধ দাবির প্রতি সমার্থন করায় উভয় পক্ষের মধ্যে গন্ডগোল তৈরী করে দেয়। জমির দখল করার চেষ্টা করলে ১৪৫ ধারায় মামলা করেন জমির মালিক সেলিম সরদার। স্থিতিবস্থায় আদেশ হয়। ৪/১২/২০২৪ তারিখ দখল তদন্ত করতে যান তালা সদর তহশীল অফিসের নায়েব মোঃ রবিউল ইসলাম। সেখানে নায়েব সাহেবের সামনে আয়ুব বলেছেন জমিক্রয়ের পর পাকা ঘর বেঁধে বসবাস করছেন। যে জমি জবর দখল করতেছেন সেই জমির গাছ লাগানো সেলিম সরদারের দখল সেলিম সরদার করে অকপটে সব স্বীকার করেন বিবাদী আয়ুব আলী। জমিক্রয় করে তিন শতক জমিতে ঘর বেঁধে বসবাস করিতেছে তিন শতকের উপর। আরও তিন শতক জমি অবৈধ দাবি সমার্থনে পূর্বে আওয়ামীলীগ এখন জামায়েত নেতা যুব জামায়েত সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান রেন্টু রাত ৮ টা থেকে রাত ১২ টা পর্যন্ত আয়ুব আলী সরদারকে সাথে নিয়ে তালা থানায় বসে থেকে জেয়লা নলতা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোঃ কলিম উদ্দীন সরদার ০৪/১২/২০২৪ তারিখে স্কুলে পাঠদানকালে ঘটনার সময় উল্লেখ করে তালা থানায় মামলা করান তার সাথে সহযোগিতা করেন সাংবাদিক পরিচায়দানকারী প্রতারক এম.এ হাকিম থানায় প্রভাব বিস্তার করে এই মিথ্যা মামলা রেকর্ড করতে সক্ষম হন তারা মামলা নং-০৩ তারিখ ০৫/১২/২৪। এই মিথ্যা মামলা থেকে শিক্ষকের নাম প্রত্যাহার ও মিথ্যা মামলা যাচাই না করে রেকর্ড করার সাথে জড়িতদের শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।