সাতক্ষীরা জেলা যুব দলের কমিটিতে সাধারণ সম্পাদক পদে যুব সমাজের আইকন যুব নেতা শফিকুল আলম বাবুর বিকল্প নেই
নিজস্ব প্রতিনিধি : বাংলাদেশ জাতীয় তাবাদী যুবদল সাতক্ষীরা জেলা শাখার তৃণমূল নেতৃবৃন্দের সাথে আলাপচারিতায় জানা যায় জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশ নায়ক তারেক রহমানের বার্তা নিয়ে রাষ্ট্র গঠনে তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা ও ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে সাধারণ মানুষের কাছে অবিরাম ছুটে চলা ও নিরলস পরিশ্রম করে চলেছেন সাতক্ষীরা জেলা যুবদলের আসন্ন কমিটির সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী যুবনেতা শফিকুল আলম বাবু। ইতিপূর্বে তিনি দলীয় সমর্থনে তিনবার সাতক্ষীরা পৌরসভার ০৮নং ওয়ার্ডের পৌর কাউন্সিলর পদে নির্বাচিত হন। শহিদ প্রেসিডেন্ট মেজর জিয়াউর রহমানের আদর্শ বুকে ধারণ করে ১৯৯৮ সালে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ছাত্র রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। ২০০২ সালে জেলা ছাত্রদলের ক্রীড়া সম্পাদক হিসাবে রাজনীতিতে সক্রীয় হন। জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশ নায়ক তারেক রহমানের হাতকে শক্তিশালী করতে সাধারণ জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করতে রাজনীতির নিরলসভাবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন যুবনেতা শফিকুল আলম বাবু। তিনি একাধারে সাতক্ষীরা পৌর ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, জেলা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক, জেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক, জেলা বিএনপির সর্বকনিষ্ঠ সদস্য, পৌর ও সদর থানা যুবদলের সাংগঠনিক টিম লিডারের পদসহ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির বিভিন্ন পদে অত্যন্ত সুনামের সহিত দায়িত্ব পালন করেছেন। যুব সমাজের ব্যাপক সমর্থন ও ভালোবাসায় শিক্ত মো. শফিকুল আলম বাবুকে সাতক্ষীরা জেলা যুবদলের আগামী কমিটিতে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দেখতে চায় যুবদলের মাঠ পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ। আওয়ামী ফ্যাসিবাদ সরকারের পেটুয়া বাহিনী কর্তৃক জেল, জুলুম ও নির্যাতনের শিকার ১৪টি রাজনৈতিক মামলার আসামী। ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে ছাত্রলীগের পেটুয়া সন্ত্রাসী বাহিনী হত্যার উদ্দেশ্যে তাকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়েছিল। সেই হামলায় আহত হয়েছিলেন শহিদ প্রেসিডেন্ট মেজর জিয়াউর রহমানের আদশ্যের আত্মত্যাগী সৈনিক শফিকুল আলম বাবু। বাংলাদেশের বর্তমান রাজনীতির প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে সততা ও যোগ্যতার বিচারে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির রাজনীতির অগ্রযাত্রা আরো এগিয়ে নিতে সাতক্ষীরা জেলা যুব দলের সাধারণ সম্পাদক পদে যুব সমাজের আইকন মো. শফিকুল আলম বাবুর বিকল্প নেই বলে মনে করছে জেলার যুবদল নেতৃবৃন্দ, সাধারণ মানুষ ও তৃনমূল নেতাকর্মীরা।