আধুনিক বাংলাদেশ গড়তে অগ্রণী ভূমিকা রেখে চলেছে দৈনিক কালবেলা
নিজস্ব প্রতিনিধি:
নতুন বাংলাদেশে সাফল্যের ২ বছর এই স্লোগানকে সামনে রেখে সাতক্ষীরায় কালবেলার দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করা হয়েছে। বুধবার (১৬ অক্টোবর) বিকাল সাতক্ষীরার শিল্পকলা একাডেমির অডিটোরিয়ামে কালবেলার দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আবুল কালাম আজাদ। কালবেলার সাতক্ষীরা জেলা প্রতিনিধি গাজী ফারহাদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কুরআন থেকে তিলাওয়াত করেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা মকবুল হোসেন ও পবিত্র গিতা পাঠ করেন মিলন কুমার রুদ্র।
অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মীর আসাদুজ্জামান আসাদ, জেলা যুবদলের সাবেক প্রধান সমন্বয়ক আইনুল ইসলাম নানটা। জেলা জামাতের সদস্য ও পৌর জামাতের আমির মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর সাতক্ষীরা নির্বাহী প্রকৌশলী শহিদুল ইসলাম, এটিএন বাংলার জেলা প্রতিনিধি এম কামরুজ্জামান, আরটিভির জেলা প্রতিনিধি রামকৃষ্ণ চক্রবর্তী, দেশ টিভির শরিফুল্লাহ কায়সার সুমন, দৈনিক কল্যাণের সাতক্ষীরা প্রতিনিধি কাজী শওকত হোসেন ময়না, চ্যানেল ২৪ এর আমেনা বিলকিস ময়না, এন টিভির প্রতিনিধি জুলফিকার আলী জিন্নাহ, এখন টিভির প্রতিনিধি আহসানুর রহমান রাজীব, যমুনা টিভির আকরামুল ইসলাম,
খবরের কাগজের প্রতিনিধি জি এম জাকির হোসেন, জেলা ছাত্র শিবিরের সভাপতি ইমামুল ইসলাম, সাতক্ষীরা ছাত্র অধিকার পরিষদের প্রধান সমন্বয়ক ইমরান হুসাইন, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু রায়হান, দৈনিক খবরের কাগজের জেলা প্রতিনিধি মো. জাকির হোসেন, আশাশুনি রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি ও কালবেলা প্রতিনিধি রাবিদ মাহমুদ চঞ্চল, দেবহাটা প্রেস ক্লাবের সভাপতি মীর খায়রুল আলম, কালবেলার কলারোয়া প্রতিনিধি জুলফিকার আলি, তালা প্রতিনিধি কে এম শাহীনুর রহমান, দেবহাটা প্রতিনিধি আব্দুল কাদের প্রমুখসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক সামাজিক এবং সাংবাদিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, দৈনিক কালবেলার বয়স মাত্র দুই বছর। এর মধ্যে কালবেলা সমরেশ মজুমদারের বিখ্যাত উপন্যাস কালবেলাকে ছাড়িয়ে গেছে। আধুনিক বাংলাদেশ গড়তে অগ্রণী ভূমিকা রেখে চলেছে দৈনিক কালবেলা। এখন কালবেলা পত্রিকার প্রতিদ্বন্দ্বী একমাত্র কালবেলা। কালবেলা ভবিষ্যতে তাদের বর্তমান ধারা অব্যাহত রাখবে বলে তারা প্রত্যাশা করেন। যেভাবে সাতক্ষীরায় টিম কালবেলা কাজ করছে তাতে আগামী দিন কালবেলাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হবে না।
বক্তারা বলেন, যে কোনো খবর দেখতে সবার আগে কালবেলায় খবর দেখেন। অনুষ্ঠানের শুরুতে বিভিন্ন সময়ে নিহত সাংবাদিকদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করা হয়। অনুষ্ঠান শেষে কেক কাটাসহ নৈশভোজের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের শেষ অংশে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান দর্শকদের মন কড়ে নেয়। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বর্ণমালা একাডেমি, ও কন্যা খ্যাত শিল্পী সোহাগ ও চৈতালি মুখার্জিসহ শিল্পীরা গান ও নৃত্য পরিবেশন করেন।