বৈষম্যমুক্ত সুশাসন ও ন্যায়বিচারের সমাজ প্রতিষ্ঠায় রাসূলুল্লাাহর (স.) এর আদর্শ অনুসরণের বিকল্প নেই’ ——মুহাঃ ইজ্জত উল্লাহ
নিজস্ব প্রতিনিধিঃ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের অন্যতম সদস্য অধ্যক্ষ মুহাঃ ইজ্জত উল্লাহ বলেছেন, যদি সত্যিকার অর্থে সমাজের প্রতিটি বৈষম্য দূর করতে চায়; তাহলে নিজেদের জীবনে রাসূলুল্লাহর আদর্শই একমাত্র পথ এবং এর অনুসরণ, অনুকরণ ও বাস্তবায়নের বিকল্প নেই। ০৭ অক্টোবর সোমবার রাতে কলারোয়া ফুটবল মাঠে জামায়াত আয়োজিত আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে ০৬ অক্টোবর রবিবার রাতে বাংলাদেশ মাজলিসুল মুফাসসিরিন ও ওলামা বিভাগ কলারোয়া উপজেলা শাখার উদ্যোগে ঐতিহাসিক সিরাত মাহফিলে তিনি প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন। বাংলাদেশ মাজলিসুল মুফাসসিরিন ও ওলামা বিভাগ কলারোয়া উপজেলা শাখার সভাপতি মাওলানা কামরুজ্জামানের সভাপতিত্বে সিরাত মাহফিলে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সেক্রেটারী ও খুলনা অঞ্চল পরিচালক মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক, আল্লামা দেলওয়ার হোসেন সাঈদীর পুত্র শামীম সাইদী, ড. আবুল কালাম আল আজাদ, এড গাজী এনামুল হক। সিরাত মাহফিলে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, সাতক্ষীরা জামায়াতের নায়েবে আমীর অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম মুকুল, শেখ নূরুল হুদা, জেলা সেক্রেটারী মাওলানা আজিজুর রহমান, মাওলানা আব্দুল বারী, মাওলানা আজীজুল ইসলাম জিহাদী, কলারোয়া জামায়াতের সেক্রেটারী মাওলানা শহিদুল ইসলাম, মাওলানা ফারুকি,মাওলানা ওমর আলী, মাওলানা আহম্মদ আলী জিহাদী, মাওলানা ইমাম হাসান নাসেরী, মাওলানা ক্বারী জাহাঙ্গীর আলমসহ বহু ওলামা মাশায়েখ বক্তব্য রাখেন।প্রধান অতিথি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রয়ি নির্বাহী পরিষদের অন্যতম সদস্য অধ্যক্ষ মুহাঃ ইজ্জত উল্লাহ আরো বলেন, বৈষম্যহীন সমাজ গঠনে মহানবী স.- এর আদর্শ সমাজে প্রতিষ্ঠা করতে হবে। আমরা বৈষম্যহীন ও শোষণমুক্ত একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে চাই। সেজন্য সকলের সহযোগীতা কামনা করছি।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক বলন, ছাত্র-জনতার রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের চেতনা ও স্বপ্ন বাস্তবায়নের ষড়যন্ত্র চলছে। রাজনৈতিক বিভেদ ও সংকীর্ণ দলীয় স্বার্থর ঊর্ধ্বে উঠে দেশ পুনর্গঠনে এগিয়ে আসতে হবে। তিনি আরো বলেন,আমরা দল, ধর্ম ও গোষ্ঠীর ভিত্তিতে জাতিকে আর বিভক্ত হতে দিব না। জাতিকে ভাগ করার সুযোগ আর কাউকে দিব না। যতো বিভাজন রেখা তৈরী করা হয়েছিল তা আমরা পায়ের নীচে ফেলে দিয়েছি। আমরা বৈষম্যহীন ও শোষণমুক্ত একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে চাই।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আল্লামা দেলওয়ার হোসেন সাঈদীর পুত্র শামীম সাইদী বলেন, এখন থেকে বাংলাদেশের মানুষ কালোকে কালো এবং সাদাকে সাদা বলবে। আমরা চাই এমন একটা দেশ হবে, যে দেশে কোন বৈষম্য থাকবে না। তিনি আরো বলেন জাতির সঙ্গে গাদ্দারি করলে যে পরিণতি হয় তা দেখে আমাদের সবাইকে শিক্ষা নিতে হবে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক বলন, ছাত্র-জনতার রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের চেতনা ও স্বপ্ন বাস্তবায়নের ষড়যন্ত্র চলছে। রাজনৈতিক বিভেদ ও সংকীর্ণ দলীয় স্বার্থর ঊর্ধ্বে উঠে দেশ পুনর্গঠনে এগিয়ে আসতে হবে। তিনি আরো বলেন,আমরা দল, ধর্ম ও গোষ্ঠীর ভিত্তিতে জাতিকে আর বিভক্ত হতে দিব না। জাতিকে ভাগ করার সুযোগ আর কাউকে দিব না। যতো বিভাজন রেখা তৈরী করা হয়েছিল তা আমরা পায়ের নীচে ফেলে দিয়েছি। আমরা বৈষম্যহীন ও শোষণমুক্ত একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে চাই।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আল্লামা দেলওয়ার হোসেন সাঈদীর পুত্র শামীম সাইদী বলেন, এখন থেকে বাংলাদেশের মানুষ কালোকে কালো এবং সাদাকে সাদা বলবে। আমরা চাই এমন একটা দেশ হবে, যে দেশে কোন বৈষম্য থাকবে না। তিনি আরো বলেন জাতির সঙ্গে গাদ্দারি করলে যে পরিণতি হয় তা দেখে আমাদের সবাইকে শিক্ষা নিতে হবে।
Please follow and like us: