বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ ও শিক্ষা সংস্কার কমিশন গঠনসহ নানা দাবীতে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন
নিজস্ব প্রতিনিধি:
বৈষম্য দূরীকরনে বেসরকারী মাদ্রাসা ও মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণসহ নানা দাবীতে মানববন্ধন করেছেন বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা।মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে ওই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। বেসরকারী শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট ও বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষক সমিতি সাতক্ষীরা সদর উপজেলার আয়োজনে মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোমিনুল ইসলাম।
বৈষম্য দূরীকরনে বেসরকারী মাদ্রাসা ও মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণসহ নানা দাবীতে মানববন্ধন করেছেন বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা।মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে ওই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। বেসরকারী শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট ও বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষক সমিতি সাতক্ষীরা সদর উপজেলার আয়োজনে মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোমিনুল ইসলাম।
সদর উপজেলা মাদ্রাসা শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক জালাল উদ্দীনের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা জেলা শিক্ষক সমিতির সভাপতি আমানুল্লাহ, কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব অরুপ সাহা, কোষাধাক্ষ নজিবুল ইসলাম, জেলা শিক্ষক কল্যাণ সমিতির সচিব মিজানুর রহমান, সদর উপজেলা শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ, সদর মাদ্রাসা শিক্ষক সমিতির সভাপতি মাও. ওুহুল আমিন, সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ মোহতাসিন বিল্লাহ, যুগ্ম সম্পাদক আঃ লতিফ, আলীপুর বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আঃ লতিফ, মাছখোলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শাহজান, কাশেপুর মাদ্রাসার সুপার মনিরুজ্জামান, তুজুলপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল কাশেম প্রমূখ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘মাধ্যমিক স্তরের প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৯৭% বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। শিক্ষাগত যোগ্যতা, একই পাঠ্যপুস্তক ও শিক্ষা বোর্ডেও আওতায় পরীক্ষা হলেও সরকারী ও বেসরকারী শিক্ষক কর্মচারীদের মধ্যে আর্থিক ও সামাজিক মর্যাদার বৈষম্য অনেক। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে দেশ পুণরায় স্বাধীন হলেও এখনও বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বৈষম্যের শিকার। এই বৈষম্য আমরা দেখতে চায়না। অনতিবিলম্বে বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ করতে হবে। জাতীয়করণের পূর্ব পর্যন্ত শিক্ষা প্রশাসনের বিভিন্ন পদে সরকারী স্কুলের শিক্ষকদেও পদায়ন বন্ধ রাখা এবং শিক্ষা সংস্কার কমিশন গঠন করতে হবে।’
এ সময় শিক্ষকদের নায্য দাবী মানা না হলে আরো বৃহত্তর কর্মসূচী ঘোষণা দেন বক্তারা।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘মাধ্যমিক স্তরের প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৯৭% বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। শিক্ষাগত যোগ্যতা, একই পাঠ্যপুস্তক ও শিক্ষা বোর্ডেও আওতায় পরীক্ষা হলেও সরকারী ও বেসরকারী শিক্ষক কর্মচারীদের মধ্যে আর্থিক ও সামাজিক মর্যাদার বৈষম্য অনেক। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে দেশ পুণরায় স্বাধীন হলেও এখনও বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বৈষম্যের শিকার। এই বৈষম্য আমরা দেখতে চায়না। অনতিবিলম্বে বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ করতে হবে। জাতীয়করণের পূর্ব পর্যন্ত শিক্ষা প্রশাসনের বিভিন্ন পদে সরকারী স্কুলের শিক্ষকদেও পদায়ন বন্ধ রাখা এবং শিক্ষা সংস্কার কমিশন গঠন করতে হবে।’
এ সময় শিক্ষকদের নায্য দাবী মানা না হলে আরো বৃহত্তর কর্মসূচী ঘোষণা দেন বক্তারা।
Please follow and like us: