খাজরা ইউনিয়ন পরিষদ টু বড়দলগামী রাস্তার সংস্কার কাজ উদ্বোধন
জি এম মুজিবুর রহমান ঃ আশাশুনি উপজলার খাজরা ইউনিয়ন পরিষদ থেকে বড়দল বাজারগামী জনগুরুত্বপূর্ন রাস্তার সংস্কার কাজ উদ্বোধন করা হয়েছে। দীর্ঘকাল জরাজীর্ন অবস্থায় থাকার পর বুধবার (৮ মমে) এলজিইডির বাস্তবায়নে ৭ কিলামিটার রাস্তার সংস্কার কাজের উদ্বাধন করা হয়।খাজরা ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের রাউতাড়া রাজবংশীপাড়া হতে বড়দলগামী রাস্তার সংস্কার কাজের শুভ উদ্বোধন করেন, সদ্য পদত্যাগকারী সাবেক ইউপি চয়ারম্যান ও আশাশুনি উপজলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আলহাজ্বব এসএম শাহনওয়াজ ডালিম। এসময় ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের লোকজন ও স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিসহ সর্বসাধারণ উপস্থিতিতে রাস্তার সংস্কার কাজ শুরু হয়। এসময় বড়দল ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল আলিম মোল্যা, ইউপি সদস্য জি এম আব্দুর রশিদ. দেবব্রত সরকার, খাজরা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মিলন কান্তি মন্ডল, রিপন হোসেন,আনারুল ইসলাম গাজী, যুবলীগ নতা সাইফুল ইসলামসহ গন্যমন্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। রাস্তার সংস্তার কাজ উদ্বোধনকাল আলহাজ্ব শাহনেওয়াজ ডালিম বলন, রাস্তাটি জনগুরুত্বপূর্ণ। এই সড়ক খাজরা ও আনুলিয়া ইউনিয়নের অধিকাংশ মানুষের আশাশুনি উপজেলা ও সাতক্ষীরা জেলা সদরের যোগাযাগের একমাত্র মাধ্যম। এছাড়াও বড়দল কলজিয়ট স্কুল, পার্শ্ববতী খুলনা জেলার সাথে যোগাযাগের মাধ্যম সড়কটি। জনগণের দাবির পরিপ্রক্ষিতে সাতক্ষীরা ৩ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য ডাঃ আফম রুহুল হক মহদয়ের ডিও লিটার নিয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে যোগাযাগ করে রাস্তাটি দ্রুত সংস্কারের আওতায় এনেছি। আমরা কথায় নয় কাজে বিশ্বাসী।
আশাশুনি উপজেলা প্রকৗ্শলী অফিসের নক্সাকার বাপ্পী কুমার দাশ জানান, এলজিইডির বাস্তবায়নে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান এসআর ট্রের্ডাস খুলনার মাধ্যমে ৩ কোটি ৯৮ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ৭ হাজার ১শ ৭০ মিটার দৈর্ঘ্য রাস্তাটির সংস্কার করা হচ্ছে। বড়দল থেকে রাউতাড়া রাজবংশীপাড়া পর্যন্ত ৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য রাস্তাটির প্রশস্ত হবে ১০ফুট এবং রাউতাড়া রাজবংশীপাড়া থেকে কালিকাপুর ঈদগাহ পর্যন্ত ১ কিলোমিটার রাস্তা পূর্বে করা আছে। কালিকাপুর ঈদগাহ থেকে খাজরা বাজার পর্যন্ত আরও ২কিলামটার রাস্তা ৮ফুট প্রশস্ত একই ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে করা হবে। খুবই জরাজীর্ন রাস্তাটি দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর সংস্কার কাজ শুরু হওয়ায় স্থানীয় জনসাধরনসহ সড়ক যাতায়াতকারী বিভিন্ন যানবাহনের চালকরা খুশি হয়েছে।