দক্ষিণ অঞ্চলের অধিকাংশ ব্রিকফিল্ড গুলো যৌথ মালিকানায় ব্যবসা পরিচালনায় ব্যর্থ
গাজী আব্দুল আলীমঃখুলনা জেলার দক্ষিণ অঞ্চলের অধিকাংশ ব্রিকফিল্ড গুলো যৌথ মালিকানায় ব্যবসা পরিচালনায় ব্যর্থ। মালিকদের সঙ্গে দ্বায়িত প্রাপ্ত ম্যানেজার ও পরিচালনা পর্ষদের নেতৃত্বে থাকা মালিক গনের সমন্বয় হীনতা ও সময়োপযোগী পদক্ষেপ,প্রোডাকশন, জ্বালানি সরবরাহ, লেবারদের বিল পেমেন্ট, আবহাওয়া উপযোগী তদারকি বিক্রয় বিপনন সরবরাহ নিশ্চিত করন, কাঁচামালের পর্যাপ্ত মজুদ ।অগ্রীম এ্যডভান্স গ্রহনে ইট সরবরাহ শতভাগ নিশ্চয়তা,বিল ভাউচার চেকিং,ডেলীভারী ভাউচারে জটিলতা রোধে সার্বক্ষণিক ওয়াচম্যান,
ডিজেল,কয়লা , লক্ষ মাত্রা নির্ধারণ পূর্বক রাউন্ডের টার্গেট নিশ্চিত করা।একজন পূর্নাঙ্গ দক্ষ পরিচালক ছাড়া কোনভাবেই ব্রিকফিল্ড থেকে অর্থ নগ্লি ফিরে পাওয়া সম্ভব নয়। উল্লেখ্যঃ কয়লার দাম পর্যাপ্ত পরিমাণে বেড়ে যাওয়ায় অনেক ইটভাটায় বিকল্প জ্বালানি হিসেবে কাঠ ব্যবহার কর থাকেন।প্রশাসনের তৎপ্রতার কারনে সেটা অনেক কমে গেছে বলা যায়।
পাইকগাছা উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে প্রায় ১৬টির মতো ইট ভাটা ্যয়েছে। অধিকাংশ ইটভাটায় যৌথ মালিকানায় গঠিত।একটি ব্রিকফিল্ড পূর্নাঙ্গ রপ দিতে কয়েক কোটি টাকার অর্থলগ্নি প্রয়োজন। অন্তত একবৎসরে অধিক সময় লাগে পূর্নাঙ্গ প্রস্তুত করতে।
কিন্তু সেটা অযোগ্য লোকের হাতে ভূলে দিলে ধ্বংস করতে ২/৩জন লোক ই যথেষ্ট এবং সেটা কয়েক মাসে ধ্বংস করার জন্য যথেষ্ট।মালিকপক্ষের মধ্যে অসৎ মনোভাব ,পরস্সরের প্রতি পরস্পর সন্দিহান প্রবনতা, অগ্রীম এ্যডভান্স এর টাকা গ্রহনে বিশৃঙ্খলা তৈরি এবং পরবর্তীতে দূর্নাম ছড়িয়ে পড়া ।ব্যবসায়িক সূনাম একবার নষ্ট হলে সেটা ফিরে পাওয়া অসম্ভব।