শীতে উষ্ণতা দেবে চুমু, ব্যায়ামের উপকারিতাও পাবেন
লাইফস্টাইল ডেস্কঃ
এই শীতে প্রয়োজন একটু উষ্ণতা। দাম্পত্য সম্পর্ক এই উষ্ণতার উৎস। চুমু খাওয়ার সময় মুখের ৩০ টি পেশি একসঙ্গে সক্রিয় হয়ে ওঠে।
বিজ্ঞান বলছে, চোখে চোখ রেখে চুমু খাওয়ার গুণ অনেক। সোয়াইন ফ্লুয়ের সম্ভাবনা কমে যায়। শুধু এটুকুই নয়। ঠোঁটে ঠোঁট রেখে চুমুতে ডুবে গেলে অনেক রকম রোগ অসুখ থেকে দূরে থাকা যায়। শুধু তাই নয়, আরো অনেক রকম সুবিধাও পাওয়া যায়।
>> চুমু খেলে ইমিউনিটি বাড়ে। জন্মগত চোখের সমস্যা দূর হয়। এছাড়াও আরও বেশ কিছু জন্মগত জটিল রোগও সেরে যায়। ঠোঁটের সংস্পর্শে সাইটোমেগালোভাইরাস শরীরের নানা উপকার করে। তাই বলা হচ্ছে, অন্তসত্ত্বা অবস্থাতেও এই অভ্যাস চর্চ ায়রাখলে হবু সন্তানের জিনগত কোনো ত্রুটি থাকে না।
>> চুমু যেকোনো সম্পর্ককে আরো গভীরে যেতে সাহায্য করে। ঠোঁট, চিবুক, জিভে জিভ ঠেকিয়ে গভীর চুমুতে শরীরে হরমোনের তারতম্য হয়। ফলে আপনি আপনার প্রিয়জনের একটা গন্ধ পান। সেখান থেকেই তৈরি হয় গভীর বন্ধন। আমরা নই, এমনটা কিন্তু বিজ্ঞানই বলছে। এছাড়াও মন তরতাজা থাকে।
>> ক্যালোরি খরচা হয় সেক্ষেত্রে পাঁচ মিনিট টানা চুমু খেতে হবে। তবেই ঝরবে ক্যালোরি। এবং তা মোটামুটি ১০ মিনিট ট্রেডমিলে ছোটার সমান।
>> মুখের পেশি শক্ত থাকে। মুখের চামড়া দীর্ঘদিন টানটান থাকে। চিবুক শক্ত থাকে।
>> স্ট্রেস থেকে মুক্তি- দৈনন্দিন জীবনে চাপ কার থাকে না। প্রতিনিয়ত বাড়ি অফিস সর্বত্রই নানা সমস্যায় ভুগতে হয়। সেক্ষেত্রে একটু চুমু খেলে শরীর থেকে ফিল গুড হরমোন নির্গত হয়। যা আপনাকে স্ট্রেস ফ্রি রাখবে। এমনকী আপনাকে রোমান্টিকও করে তুলবে।