দেখার দক্ষতা বাড়াতে এই মাছ খান
লাইফস্টাইল ডেস্ক:
ক্যারিয়ারে উন্নতির জন্য দেখা ও বোঝার দক্ষতার কোন বিকল্প নেই। প্রযুক্তিনির্ভর হোন অথবা ব্যক্তিনির্ভর, যোগাযোগ দক্ষতা জরুরি। সেটা সামাজিক কারণে যেমন জরুরি, এর সঙ্গে অর্থনৈতিক, মানসিক দিকও জড়িত।
নিষেধাজ্ঞা শেষে নতুন করে শরু হয়েছে ইলিশ ধরা। বাজারে রূপালি ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে। দই ইলিশ, পান্তা ইলিশ, ইলিশ ভাজা, ইলিশের ভর্তা, শর্ষে ইলিশ, ভাপা ইলিশ, ইলিশ পাতুরি, ইলিশের ডিম যেভাবেই ইলিশ খান-উপকার আছে।
সুস্বাদু এই মাছে প্রতি ১০০ গ্রামে রয়েছে ২৫ গ্রাম প্রোটিন, ২০৪ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ২৭ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি, ৩ দশমিক ৩৯ গ্রাম শর্করা, ২ দশমিক ২ গ্রাম খনিজ ও ১৯ দশমিক ৪ গ্রাম চর্বি। আরো রয়েছে উচ্চ পরিমাণে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, নায়সিন, ট্রিপ্টোফ্যান, ভিটামিন বি১২, সোডিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামসহ অন্যান্য ভিটামিন ও মিনারেলস।
এতে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের কারণে শরীরে রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়। এতে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে।
উপকারিতা
ইলিশে অন্যান্য মাছের তুলনায় স্যাচুরেট চর্বির পরিমাণ কম ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি (ইপিএ ও ডিএইচএ) অ্যাসিড বেশি থাকে, যা রক্তের ট্রাইগ্লিসারাইড কমিয়ে দ্রুত ভালো চর্বি বাড়াতে সাহায্য করে। এতে হৃৎপিণ্ড ভালো থাকে।
ইলিশের ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের কারণে শরীরে রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়। এতে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে। ইলিশের ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ৪০ ঊর্ধ্ব ব্যক্তিদের দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে। ফলে ভালো যোগাযোগ তৈরি করা সহজ হয়।
ইলিশে এল-আরজিনিন নামক অ্যামাইনো অ্যাসিড থাকে, যা মাংসপেশি ও টিস্যু তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এর কোলাজেন ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।