প্রধান শিক্ষক কর্তৃক ৫ লক্ষ টাকার আত্মসাতকে কেন্দ্র করে সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
Post Views:
৩৩৮
শহর প্রতিনিধিঃ
সাতক্ষীরার কলারোয়া সরকারি জি.কে.এম.কে পাইলট
মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের জাতীয়করণের নামে প্রধান শিক্ষক কর্তৃক ৫ লক্ষ টাকার
আত্মসাতকে কেন্দ্র করে সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার বিকালে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের আব্দুল মোতালেব
মিলনায়তনে উক্ত সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন, উপজেলার গদখালী গ্রামের
আব্দুল আজিজের পুত্র ভুক্ত ভোগী মনিরুজ্জামান।
তিনি তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, আমি কলারোয়া সরকারি জি.কে.এম.কে পাইলট
মাধ্যমিক বিদ্যালয় সহকারি শিক্ষক হিসেবে বিগত ২০০২ সালের ১ জুন ইং তারিখ
হতে অদ্যাবধি কর্মরত আছি। আমাদের বর্তমান প্রধান শিক্ষক আব্দুর রব এই
স্কুলে যোগদান করার পর হতে স্কুলের উপর্জিত সকল টাকা পয়সা আত্মসাৎ
করেছেন। পরবর্তীতে বিদ্যালয়টি বিগত ২১শে মে ২০১৮ ইং তারিখে জাতীয়করণ
ঘোষণার পর হতে বিভিন্ন শিক্ষকদের নিকট হতে বড় অংকের টাকা তিনি হাতিয়ে
নিয়েছেন। তিনি আমার নিকট হতে জাতীয়করণ করার নাম করে বিভিন্ন সময়ে মোট ৫
লক্ষ টাকা জোর পূর্বক আদায় করে তা নিজে আত্মসাৎ করেন। অথচ আমাদের
বিদ্যালয়ে এখনও কোন সরকারি টাকা বরাদ্দ হয়নি। ফলে সকল শিক্ষক দুশ্চিন্তায়
রয়েছেন।
তিনি বলেন, অত্র প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক চলতি বছারের গত ১৩ই এপ্রিল
আমার নিকট ১ লক্ষ টাকা দাবি করেন আমি টাকা দিতে অস্বীকার করলে তিনি আমাকে
অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন। এক পর্যায়ে তিনি আমাকে হত্যার হুমকি
প্রদান করেন। আমি কোন উত্তর না দিয়ে বাড়ী চলে যায়। এর পর গত ১৭ এপ্রিল
রাত সোয়া ১০ টার দিকে আমি আমার গ্রামের বাড়ী হতে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষক
আব্দুর রব ও মাওলানা শিক্ষক আক্তারসহ আরও ৪/৫ জন সন্ত্রাসী রড, হাতুড়ী,
চাকু, রামদা নিয়ে লোহাকুড়া ঘোষের পুকুর নামক স্থানে পাকা রাস্তার উপর
দেশীয় অস্ত্র সস্ত্রে সজ্জিত হয়ে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে আমাকে হত্যার
উদ্দেশ্যে আক্রমণ করেন। আমার মাথায়, বাম হাতে, বাম পায়ে এবং ডান হাতে
চাপাতি ও রড দিয়ে প্রচন্ডভাবে আঘাত করে প্রধান শিক্ষক নিজে এবং তার সাথে
থাকা সন্ত্রাসী বাহিনীকে বলেন ওকে মেরে পুতে ফেল তখন আমি বাবা, মারে বলে
চিৎকার করলে নিকটস্থ লোকজন ছুটে এসে আমাকে উদ্ধার করে দ্রুত কলারোয়া
সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করেন।
তিনি আরো বলেন, প্রধান শিক্ষক আব্দুর রব তিনি সমাজের মুখোশধারী শিক্ষিত
নামের একজন মানুষমাত্র। কিন্তু তার মধ্যে কোন মনুষ্যত্ববোধ নেই। তিনি
একটি নারীলোভী শিক্ষক। তিনি তার প্রেমের জালে আটকিয়ে ১৬ বছরে মেয়েকে বিয়ে
করেছিলেন। তিনি শুধু জীবনে টাকা চেনেন তিনি টাকার জন্য যে কোন প্রকার
অন্যায় করতে পিছপা হন না। তিনি শিক্ষক নামের কলঙ্ক। তিনি বিদ্যালয়ের
জাতীয়করণের নামে শিক্ষকদের কাছ থেকে বিভিন্ন কুটকৌশলে অভিনব কায়দায় টাকা
হাতিয়ে নিয়েছেন। সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ সময় উক্ত প্রধান শিক্ষক আব্দুর
রব’র হাত থেকে নিজেকে রক্ষা ও তার কাছ থেকে বিভিন্ন সময়ে নেওয়া ৫ লক্ষ
টাকা ফিরিয়ে দেয়াসহ তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সাতক্ষীরার
পুলিশ সুপারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
আত্মসাতকে কেন্দ্র করে সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার বিকালে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের আব্দুল মোতালেব
মিলনায়তনে উক্ত সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন, উপজেলার গদখালী গ্রামের
আব্দুল আজিজের পুত্র ভুক্ত ভোগী মনিরুজ্জামান।
তিনি তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, আমি কলারোয়া সরকারি জি.কে.এম.কে পাইলট
মাধ্যমিক বিদ্যালয় সহকারি শিক্ষক হিসেবে বিগত ২০০২ সালের ১ জুন ইং তারিখ
হতে অদ্যাবধি কর্মরত আছি। আমাদের বর্তমান প্রধান শিক্ষক আব্দুর রব এই
স্কুলে যোগদান করার পর হতে স্কুলের উপর্জিত সকল টাকা পয়সা আত্মসাৎ
করেছেন। পরবর্তীতে বিদ্যালয়টি বিগত ২১শে মে ২০১৮ ইং তারিখে জাতীয়করণ
ঘোষণার পর হতে বিভিন্ন শিক্ষকদের নিকট হতে বড় অংকের টাকা তিনি হাতিয়ে
নিয়েছেন। তিনি আমার নিকট হতে জাতীয়করণ করার নাম করে বিভিন্ন সময়ে মোট ৫
লক্ষ টাকা জোর পূর্বক আদায় করে তা নিজে আত্মসাৎ করেন। অথচ আমাদের
বিদ্যালয়ে এখনও কোন সরকারি টাকা বরাদ্দ হয়নি। ফলে সকল শিক্ষক দুশ্চিন্তায়
রয়েছেন।
তিনি বলেন, অত্র প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক চলতি বছারের গত ১৩ই এপ্রিল
আমার নিকট ১ লক্ষ টাকা দাবি করেন আমি টাকা দিতে অস্বীকার করলে তিনি আমাকে
অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন। এক পর্যায়ে তিনি আমাকে হত্যার হুমকি
প্রদান করেন। আমি কোন উত্তর না দিয়ে বাড়ী চলে যায়। এর পর গত ১৭ এপ্রিল
রাত সোয়া ১০ টার দিকে আমি আমার গ্রামের বাড়ী হতে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষক
আব্দুর রব ও মাওলানা শিক্ষক আক্তারসহ আরও ৪/৫ জন সন্ত্রাসী রড, হাতুড়ী,
চাকু, রামদা নিয়ে লোহাকুড়া ঘোষের পুকুর নামক স্থানে পাকা রাস্তার উপর
দেশীয় অস্ত্র সস্ত্রে সজ্জিত হয়ে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে আমাকে হত্যার
উদ্দেশ্যে আক্রমণ করেন। আমার মাথায়, বাম হাতে, বাম পায়ে এবং ডান হাতে
চাপাতি ও রড দিয়ে প্রচন্ডভাবে আঘাত করে প্রধান শিক্ষক নিজে এবং তার সাথে
থাকা সন্ত্রাসী বাহিনীকে বলেন ওকে মেরে পুতে ফেল তখন আমি বাবা, মারে বলে
চিৎকার করলে নিকটস্থ লোকজন ছুটে এসে আমাকে উদ্ধার করে দ্রুত কলারোয়া
সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করেন।
তিনি আরো বলেন, প্রধান শিক্ষক আব্দুর রব তিনি সমাজের মুখোশধারী শিক্ষিত
নামের একজন মানুষমাত্র। কিন্তু তার মধ্যে কোন মনুষ্যত্ববোধ নেই। তিনি
একটি নারীলোভী শিক্ষক। তিনি তার প্রেমের জালে আটকিয়ে ১৬ বছরে মেয়েকে বিয়ে
করেছিলেন। তিনি শুধু জীবনে টাকা চেনেন তিনি টাকার জন্য যে কোন প্রকার
অন্যায় করতে পিছপা হন না। তিনি শিক্ষক নামের কলঙ্ক। তিনি বিদ্যালয়ের
জাতীয়করণের নামে শিক্ষকদের কাছ থেকে বিভিন্ন কুটকৌশলে অভিনব কায়দায় টাকা
হাতিয়ে নিয়েছেন। সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ সময় উক্ত প্রধান শিক্ষক আব্দুর
রব’র হাত থেকে নিজেকে রক্ষা ও তার কাছ থেকে বিভিন্ন সময়ে নেওয়া ৫ লক্ষ
টাকা ফিরিয়ে দেয়াসহ তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সাতক্ষীরার
পুলিশ সুপারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।