সাতক্ষীরার দুই রাজাকারের ফাঁসির রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা এমপি রবি
Post Views:
৭৭৩
মাহফিজুল ইসলাম আককাজ :
মুক্তিযুদ্ধের সময় সাতক্ষীরায় হত্যা ও ধর্ষণের
মতো মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে জামায়াত নেতা আব্দুল খালেক মন্ডল এবং খান
রোকনুজ্জামানের মৃত্যুদন্ড রায়ে সন্তোষ প্রকাশ এবং দেশে আইনের শাসন
প্রতিষ্ঠিত হওয়ায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী
জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন সাতক্ষীরা-২ আসনের সংসদ সদস্য
নৌ-কমান্ডো ০০০১ বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি।
বৃহস্পতিবার (২৪ মার্চ) বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন
সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ মামলার রায়টি ঘোষণা করেছে।
রায়ের সময় দুই আসামির মধ্যে আদালতে উপস্থিত ছিলেন আব্দুল খালেক মন্ডল।
মামলার শুরু থেকেই পলাতক অপর আসামি রোকনুজ্জামান। একাত্তরে সাতক্ষীরায়
রাজকার বাহিনীর সংগঠক ছিলেন খালেক মন্ডল এবং ওই বাহিনীর সদস্য ছিলেন
রোকনুজ্জামান। বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে পাকিস্থানি সেনাবাহিনীর
সহযোগিতায় সাতক্ষীরার বিভিন্ন এলাকায় তাদের করা যুদ্ধাপরাধমূলক ঘটনার
তথ্য উঠে এসেছে এ মামলার বিচারে। দুই আসামির বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী
অপরাধের মোট ছয়টি ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগ এনেছিল প্রসিকিউশন। তার
সবগুলোই সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে বলে রায়ে জানিয়েছে ট্রাইব্যুনাল।
২০৮ পৃষ্ঠার রায়ের সারসংক্ষেপ পড়ে শোনান ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান
বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলাম। রায়ে খালেক ও রোকনুজ্জামান দুজনকেই তিনটি
করে অভিযোগে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়। খালেক মন্ডলের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী
আব্দুস সোবহান তরফদার। পলাতক আসামি খান রোকনুজ্জামানের পক্ষে শুনানি করেন
রাষ্ট্র নিয়োজিত আইনজীবী গাজী এম এইচ তামিম। রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি
পরিচালনা করেন প্রসিকিউটর রেজিয়া সুলতানা চমন। ২০১৫ সালে এ মামলা হওয়ার
পর ২০১৮ সালের ৫ মার্চ অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করে ট্রাইব্যুনাল। তখন
আসামি ছিল চারজন। তাদের মধ্যে আব্দুল্লাহ আল বাকী এবং জহিরুল ইসলাম ওরফে
টিক্কা খান বিচারাধীন অবস্থায় মারা যান। আর তদন্তের সময়ই গ্রেপ্তার করা
হয় বাকি দুই আসামির মধ্যে সাতক্ষীরা জেলা জামায়াতের আমির ও সাতক্ষীরা সদর
আসনের সাবেক এমপি আব্দুল খালেক মন্ডলকে। এখনও পলাতক খান রোকনুজ্জামান।
পলাতক আসামীকে দ্রুত গ্রেফতার করে আসামীদের ফাঁসির রায় দ্রুত কার্যকর
করার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আহবান
জানিয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি এমপি।
রোকনুজ্জামানের মৃত্যুদন্ড রায়ে সন্তোষ প্রকাশ এবং দেশে আইনের শাসন
প্রতিষ্ঠিত হওয়ায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী
জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন সাতক্ষীরা-২ আসনের সংসদ সদস্য
নৌ-কমান্ডো ০০০১ বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি।
বৃহস্পতিবার (২৪ মার্চ) বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন
সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ মামলার রায়টি ঘোষণা করেছে।
রায়ের সময় দুই আসামির মধ্যে আদালতে উপস্থিত ছিলেন আব্দুল খালেক মন্ডল।
মামলার শুরু থেকেই পলাতক অপর আসামি রোকনুজ্জামান। একাত্তরে সাতক্ষীরায়
রাজকার বাহিনীর সংগঠক ছিলেন খালেক মন্ডল এবং ওই বাহিনীর সদস্য ছিলেন
রোকনুজ্জামান। বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে পাকিস্থানি সেনাবাহিনীর
সহযোগিতায় সাতক্ষীরার বিভিন্ন এলাকায় তাদের করা যুদ্ধাপরাধমূলক ঘটনার
তথ্য উঠে এসেছে এ মামলার বিচারে। দুই আসামির বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী
অপরাধের মোট ছয়টি ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগ এনেছিল প্রসিকিউশন। তার
সবগুলোই সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে বলে রায়ে জানিয়েছে ট্রাইব্যুনাল।
২০৮ পৃষ্ঠার রায়ের সারসংক্ষেপ পড়ে শোনান ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান
বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলাম। রায়ে খালেক ও রোকনুজ্জামান দুজনকেই তিনটি
করে অভিযোগে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়। খালেক মন্ডলের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী
আব্দুস সোবহান তরফদার। পলাতক আসামি খান রোকনুজ্জামানের পক্ষে শুনানি করেন
রাষ্ট্র নিয়োজিত আইনজীবী গাজী এম এইচ তামিম। রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি
পরিচালনা করেন প্রসিকিউটর রেজিয়া সুলতানা চমন। ২০১৫ সালে এ মামলা হওয়ার
পর ২০১৮ সালের ৫ মার্চ অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করে ট্রাইব্যুনাল। তখন
আসামি ছিল চারজন। তাদের মধ্যে আব্দুল্লাহ আল বাকী এবং জহিরুল ইসলাম ওরফে
টিক্কা খান বিচারাধীন অবস্থায় মারা যান। আর তদন্তের সময়ই গ্রেপ্তার করা
হয় বাকি দুই আসামির মধ্যে সাতক্ষীরা জেলা জামায়াতের আমির ও সাতক্ষীরা সদর
আসনের সাবেক এমপি আব্দুল খালেক মন্ডলকে। এখনও পলাতক খান রোকনুজ্জামান।
পলাতক আসামীকে দ্রুত গ্রেফতার করে আসামীদের ফাঁসির রায় দ্রুত কার্যকর
করার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আহবান
জানিয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি এমপি।