দেবহাটায় গানে গানে গণটিকা
Post Views:
৩০৫
নিজস্ব প্রতিনিধি: গানে গানে গণটিকা, তাও আবাও মহামারী করোনা ভাইরাস রোধে। শুনতে অবাক লাগলেও, এমনই জাকজমকপূর্ণ সঙ্গীতানুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে সারাদেশে চলমান ‘একদিনে এককোটি টিকা কর্মসূচী’র আওতায় গণটিকা কার্যক্রম বাস্তবায়িত হয়েছে দেবহাটা উপজেলার নওয়াপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ সহ বিভিন্ন গণটিকা কেন্দ্রে। শনিবার ব্যতিক্রমী এ আয়োজনের মাধ্যমে টিকা নিতে গিয়ে গান শোনা, আর গান শুনতে গিয়ে উদ্বুদ্ধ হয়ে টিকা নিয়েছেন উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নের মানুষ।
শনিবার সকালে স্ব-স্ব ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন ও পাঁচটি ইউনিয়নের ১৬টি কেন্দ্রে এ টিকাদান কার্যক্রমের উদ্বোধণ করেন সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানরা। দিনভর এসব কেন্দ্রের পাশাপাশি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গণটিকার আওতায় করোনার ভ্যাকসিন নেয় উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১২-১৭ বছর বয়সী কয়েক হাজার শিক্ষার্থী। টিকা নিতে আসা শিক্ষার্থীদের ভিড়ে তিল ঠাই ছিলনা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কেন্দ্রটিতে। এসময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন ও চাপ সামলাতে রীতিমতো হিমসিম খেতে দেখা যায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে।
নওয়াপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেন সাহেব আলী বলেন, অমিক্রনের সংক্রমন বৃদ্ধির আগে কিছুদিন দেশে মৃত্যু ও আক্রান্তের হার কম থাকায় করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন নিতে এক শ্রেনীর মানুষের মাঝে অনীহা দেখা যাচ্ছিল। সম্প্রতি সরকারের ‘একদিনে এককোটি টিকা’ কার্যক্রমটির মাধ্যমে সর্বস্তরের মানুষকে টিকা’র আওতায় আনতে পাঁচটি ইউনিয়নে ১৬টি গণটিকা কেন্দ্র নির্ধারণসহ চেয়ারম্যানদের নানামূখী নির্দেশনা দেন নির্বাহী অফিসার এবিএম খালিদ হোসেন সিদ্দিকী। নির্দেশনা গুলোর মধ্যে গণটিকা ক্যাম্পেইন ঘিরে মাইকিংসহ ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা, এলাকা ভিত্তিক মানুষকে টিকা গ্রহনে উদ্বুদ্ধকরণ এবং টিকাকেন্দ্র গুলো বেলুন, ফেস্টুন দিয়ে উৎসবের আমেজে সাঁজানোর পাশাপাশি করোনা’র টিকা গ্রহন থেকে শরু করে প্রত্যেকটি টিকাকেন্দ্রে টিকাদান চলাকালে ভ্যাকসিনের উপকারিতা বা ভ্যাকসিন না নিলে মৃত্যুঝুঁকিসহ নাগরিক সেবা পেতে মানুষকে কি কি সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে তা তুলে ধরে স্থানীয় শিল্পীদের সমন্বয়ে সঙ্গীতানুষ্ঠানের আয়োজনের বিষয়টি ছিল মুখ্য। সে মোতাবেক গত কয়েকদিন ধরে প্রচার প্রচারণা চালিয়ে মানুষকে টিকাকেন্দ্রে পোঁছানোর আহ্বান জানিয়েছি। সবশেষে বেলুন ও ফেস্টুন দিয়ে পরিষদ সাজানোর সাথে সাথে এলাকার বাউল শিল্পী, তবলা ও হারমোনিয়াম বাদক এবং সাংষ্কৃতিক ব্যাক্তিদের সমন্বয়ে সাংষ্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করি। দিনভর টিকাদান চলাকালে বাউল শিল্পীরা গানে গানে ভ্যাকসিন সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য মানুষের সামনে তুলে ধরেন। সবমিলিয়ে সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় শান্তিপূর্ণ ও উৎসব মুখর পরিবেশে সকল শ্রেনি পেশার মানুষ গণটিকা কর্মসূচীতে অংশ নিয়ে করোনার ভ্যাকসিন গ্রহন করতে পেরেছেন বলে উল্লেখ করে সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেন সাহেব আলী।
এদিকে স্ব স্ব ইউনিয়নের টিকাদান কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন কুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আছাদুল হক, পারুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক বাবু, সখিপুর ইউপি চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম।
শনিবার সকালে স্ব-স্ব ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন ও পাঁচটি ইউনিয়নের ১৬টি কেন্দ্রে এ টিকাদান কার্যক্রমের উদ্বোধণ করেন সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানরা। দিনভর এসব কেন্দ্রের পাশাপাশি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গণটিকার আওতায় করোনার ভ্যাকসিন নেয় উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১২-১৭ বছর বয়সী কয়েক হাজার শিক্ষার্থী। টিকা নিতে আসা শিক্ষার্থীদের ভিড়ে তিল ঠাই ছিলনা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কেন্দ্রটিতে। এসময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন ও চাপ সামলাতে রীতিমতো হিমসিম খেতে দেখা যায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে।
নওয়াপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেন সাহেব আলী বলেন, অমিক্রনের সংক্রমন বৃদ্ধির আগে কিছুদিন দেশে মৃত্যু ও আক্রান্তের হার কম থাকায় করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন নিতে এক শ্রেনীর মানুষের মাঝে অনীহা দেখা যাচ্ছিল। সম্প্রতি সরকারের ‘একদিনে এককোটি টিকা’ কার্যক্রমটির মাধ্যমে সর্বস্তরের মানুষকে টিকা’র আওতায় আনতে পাঁচটি ইউনিয়নে ১৬টি গণটিকা কেন্দ্র নির্ধারণসহ চেয়ারম্যানদের নানামূখী নির্দেশনা দেন নির্বাহী অফিসার এবিএম খালিদ হোসেন সিদ্দিকী। নির্দেশনা গুলোর মধ্যে গণটিকা ক্যাম্পেইন ঘিরে মাইকিংসহ ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা, এলাকা ভিত্তিক মানুষকে টিকা গ্রহনে উদ্বুদ্ধকরণ এবং টিকাকেন্দ্র গুলো বেলুন, ফেস্টুন দিয়ে উৎসবের আমেজে সাঁজানোর পাশাপাশি করোনা’র টিকা গ্রহন থেকে শরু করে প্রত্যেকটি টিকাকেন্দ্রে টিকাদান চলাকালে ভ্যাকসিনের উপকারিতা বা ভ্যাকসিন না নিলে মৃত্যুঝুঁকিসহ নাগরিক সেবা পেতে মানুষকে কি কি সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে তা তুলে ধরে স্থানীয় শিল্পীদের সমন্বয়ে সঙ্গীতানুষ্ঠানের আয়োজনের বিষয়টি ছিল মুখ্য। সে মোতাবেক গত কয়েকদিন ধরে প্রচার প্রচারণা চালিয়ে মানুষকে টিকাকেন্দ্রে পোঁছানোর আহ্বান জানিয়েছি। সবশেষে বেলুন ও ফেস্টুন দিয়ে পরিষদ সাজানোর সাথে সাথে এলাকার বাউল শিল্পী, তবলা ও হারমোনিয়াম বাদক এবং সাংষ্কৃতিক ব্যাক্তিদের সমন্বয়ে সাংষ্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করি। দিনভর টিকাদান চলাকালে বাউল শিল্পীরা গানে গানে ভ্যাকসিন সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য মানুষের সামনে তুলে ধরেন। সবমিলিয়ে সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় শান্তিপূর্ণ ও উৎসব মুখর পরিবেশে সকল শ্রেনি পেশার মানুষ গণটিকা কর্মসূচীতে অংশ নিয়ে করোনার ভ্যাকসিন গ্রহন করতে পেরেছেন বলে উল্লেখ করে সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেন সাহেব আলী।
এদিকে স্ব স্ব ইউনিয়নের টিকাদান কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন কুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আছাদুল হক, পারুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক বাবু, সখিপুর ইউপি চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম।