২২ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি দেবহাটায় করোনা’র গণটিকা
নিজস্ব প্রতিনিধি:
আগামী মঙ্গলবার ও শনিবার (২২ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি) আবারো দেবহাটা উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নে করোনার গণটিকা প্রদান করা হবে। তবে এবার টিকা নিতে আর কাগজপত্র বা অনলাইনে রেজিস্ট্রেশনের ঝামেলায় পড়তে হবেনা জনসাধারণকে। সহজেই সকলের জন্য করোনার ভ্যাকসিন নিশ্চিত করতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে এমন উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ১২ বছর থেকে তদুর্ধ বয়সীদের এবারের গণটিকার আওতায় ভ্যাকসিন দেয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবিএম খালিদ হোসেন সিদ্দিকী বলেন, এবার আগ্রহীদের টিকা নিতে কোন ঝামেলায় পড়তে হবেনা। আগ্রহীরা কেবলমাত্র নিজের ইচ্ছায় টিকা কেন্দ্রে পৌঁছাবেন, বাকি দায়িত্ব সব প্রশাসনের। টিকা নিতে আসার সময় সাথে করে জাতীয় পরিচয় পত্রটি নিয়ে আসলে সুবিধা হবে, কিন্তু কেউ যদি না আনতে পারেন তাকেও টিকা দেয়া হবে। প্রত্যেকটি ইউনিয়ন পরিষদের নির্ধারিত কেন্দ্রে টিকাদান চলাকালে থাকবে স্থানীয় সাংষ্কৃতিক ব্যাক্তিদের গান বজনার উৎসব। এবারের গণটিকা কার্যক্রমকে উৎসব মুখর করে তোলা হবে। এছাড়া গণটিকা চলাকালে যেসব ব্যাক্তিরা তাদের আশপাশের এখনও পর্যন্ত টিকা না নেয়া ব্যাক্তিদের টিকা নিতে কেন্দ্রে নিয়ে যাবে, তাদের জন্যও পুরষ্কার রয়েছে। তিনি বলেন, নির্ধারিত দুদিন সকাল ৯টা থেকে পাঁচটি ইউনিয়নের ১৫টি কেন্দ্রে গণটিকার আওতায় ভ্যাকসিন নিতে পারবেন আগ্রহীরা। কেন্দ্রগুলো হলো- দেবহাটা সদর ইউনিয়নের ভাতশালা কমিউনিটি ক্লিনিক, টাউনশ্রীপুর শরচ্চন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়, সরকারি বিবিএমপি ইনস্টিটিউশন, পারুলিয়া ইউনিয়নের কোমরপুর কমিউনিটি ক্লিনিক, পারুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদ, চালতেতলা কমিউনিটি ক্লিনিক, কুলিয়া ইউনিয়নের বহেরা এটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সুবর্ণাবাদ কমিউনিটি ক্লিনিক, শশাডাঙ্গা কমিউনিটি ক্লিনিক, সখিপুর ইউনিয়নের ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন, পাঁচপোতা কমিউনিটি ক্লিনিক, ঈদগাহ কমিউনিটি ক্লিনিক, নওয়াপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের ঢেপুখালী সাইক্লোন শেল্টার, আষ্কারপুর কমিউনিটি ক্লিনিক, নাংলা কমিউনিটি ক্লিনিক। এছাড়া ২৬ ফেব্রুয়ারি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে কেবলমাত্র ১২ বছর থেকে ১৭ বছর বয়সীরা ফাইজারের টিকা নিতে পারবে বলেও জানান নির্বাহী অফিসার এবিএম খালিদ হোসেন সিদ্দিকী।
এদিকে গণটিকা কার্যক্রমকে ঘিরে পাঁচটি ইউনিয়নের নির্ধারিত কেন্দ্র গুলোতে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি ও জনসাধারণকে করোনার ভ্যাকসিন নিতে উৎসাহিত করতে স্ব স্ব ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে চলছে ব্যাপক প্রচার প্রচারণা। গ্রামে গ্রামে মাইকিংসহ গ্রাম পুলিশ ও ইউপি সদস্যদের মাধ্যমে গণটিকার খবর পৌঁছে দেয়া হচ্ছে মানুষের বাড়িবাড়ি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবিএম খালিদ হোসেন সিদ্দিকী বলেন, এবার আগ্রহীদের টিকা নিতে কোন ঝামেলায় পড়তে হবেনা। আগ্রহীরা কেবলমাত্র নিজের ইচ্ছায় টিকা কেন্দ্রে পৌঁছাবেন, বাকি দায়িত্ব সব প্রশাসনের। টিকা নিতে আসার সময় সাথে করে জাতীয় পরিচয় পত্রটি নিয়ে আসলে সুবিধা হবে, কিন্তু কেউ যদি না আনতে পারেন তাকেও টিকা দেয়া হবে। প্রত্যেকটি ইউনিয়ন পরিষদের নির্ধারিত কেন্দ্রে টিকাদান চলাকালে থাকবে স্থানীয় সাংষ্কৃতিক ব্যাক্তিদের গান বজনার উৎসব। এবারের গণটিকা কার্যক্রমকে উৎসব মুখর করে তোলা হবে। এছাড়া গণটিকা চলাকালে যেসব ব্যাক্তিরা তাদের আশপাশের এখনও পর্যন্ত টিকা না নেয়া ব্যাক্তিদের টিকা নিতে কেন্দ্রে নিয়ে যাবে, তাদের জন্যও পুরষ্কার রয়েছে। তিনি বলেন, নির্ধারিত দুদিন সকাল ৯টা থেকে পাঁচটি ইউনিয়নের ১৫টি কেন্দ্রে গণটিকার আওতায় ভ্যাকসিন নিতে পারবেন আগ্রহীরা। কেন্দ্রগুলো হলো- দেবহাটা সদর ইউনিয়নের ভাতশালা কমিউনিটি ক্লিনিক, টাউনশ্রীপুর শরচ্চন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়, সরকারি বিবিএমপি ইনস্টিটিউশন, পারুলিয়া ইউনিয়নের কোমরপুর কমিউনিটি ক্লিনিক, পারুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদ, চালতেতলা কমিউনিটি ক্লিনিক, কুলিয়া ইউনিয়নের বহেরা এটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সুবর্ণাবাদ কমিউনিটি ক্লিনিক, শশাডাঙ্গা কমিউনিটি ক্লিনিক, সখিপুর ইউনিয়নের ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন, পাঁচপোতা কমিউনিটি ক্লিনিক, ঈদগাহ কমিউনিটি ক্লিনিক, নওয়াপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের ঢেপুখালী সাইক্লোন শেল্টার, আষ্কারপুর কমিউনিটি ক্লিনিক, নাংলা কমিউনিটি ক্লিনিক। এছাড়া ২৬ ফেব্রুয়ারি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে কেবলমাত্র ১২ বছর থেকে ১৭ বছর বয়সীরা ফাইজারের টিকা নিতে পারবে বলেও জানান নির্বাহী অফিসার এবিএম খালিদ হোসেন সিদ্দিকী।
এদিকে গণটিকা কার্যক্রমকে ঘিরে পাঁচটি ইউনিয়নের নির্ধারিত কেন্দ্র গুলোতে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি ও জনসাধারণকে করোনার ভ্যাকসিন নিতে উৎসাহিত করতে স্ব স্ব ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে চলছে ব্যাপক প্রচার প্রচারণা। গ্রামে গ্রামে মাইকিংসহ গ্রাম পুলিশ ও ইউপি সদস্যদের মাধ্যমে গণটিকার খবর পৌঁছে দেয়া হচ্ছে মানুষের বাড়িবাড়ি।
Please follow and like us: