ডিবি লকআপে মারা যাওয়া বাবলুর রুহের মাগফেরাত কামনায় দোয়া
Post Views:
৩৭৫
নিজস্ব প্রতিনিধি:
মাদক মামলায় গ্রেপ্তারের একদিন পর জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের লকআপে মারা যাওয়া দেবহাটার বাবলু সরদারের রুহের মাগফেরাত কামনায় দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার দুপুরে উপজেলার বসন্তপুরে একাধিক মসজিদে জুম্মার নামাজ শেষে বাবলু সরদারের রুহের মাগফেরাত কামনায় দোয়া অনুষ্ঠিত এবং পরবর্তীতে কুলখানিতে অংশ নেন এলকার মুসল্লীসহ প্রায় সহস্রাধিক মানুষ। এসময় সাতক্ষীরা জেলা পরিষদ সদস্য আল ফেরদাউস আলফা, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান মিন্নুর, দেবহাটা থানার এসআই আসিফ মাহমুদ, ডিএসবি জাকিরুল ইসলাম, পারুলিয়া ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ফরহাদ হোসেন হীরা, সাধারণ সম্পাদক রাসেল আহমেদ, বসন্তপুরের ইউপি সদস্য ডা. আব্দুল হাই, সাবেক ইউপি সদস্য আরমান হোসেনসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নের্তৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।
দোয়া অনুষ্ঠান শেষে জেলা পরিষদ সদস্য আলফা বাবলুর অসহায় পরিবারকে ব্যাক্তিগত অর্থায়নে বাসগৃহ নির্মান এবং জেলা পরিষদের পক্ষ থেকে বিভিন্ন ধরনের সহায়তা প্রদানের আশ্বাস দেন। পাশাপাশি কখনো মাদকের সাথে সম্পৃক্ত না হওয়ার অঙ্গীকার করেন বাবলুর স্ত্রী, সন্তানসহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা।
উল্লেখ্য, গত শনিবার দেবহাটার বসন্তপুর গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা জুড়োন সরদারের ছেলে বাবলু সরদারের বাড়ি থেকে ৫০ বোতল ফেন্সিডিল ও মাদক বিকিকিনির ৩৫ হাজার টাকা জব্দ করে ডিবি পুলিশ। এসময় বাবলু সরদারকে গ্রেপ্তারসহ তার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনে দেবহাটা থানায় একটি মামলাও করে ডিবি। মামলা দায়ের পরবর্তী বাবলুকে সাতক্ষীরা ডিবি কার্যালয়ের লকআপে রাখা হলে রাতের যেকোন সময় লকআপের জানালার গ্রীলের সাথে কোমরে ব্যবহৃত কাইতেন সুতা দিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে বাবলুর মৃত্যু হয়। গ্রেপ্তার পরবর্তী ডিপ্রেশনের কারনে বাবলু আত্মহত্যা করে বলে সেসময় জেলা পুলিশের প্রেস ব্রিফিংয়ে জানানো হয়। একইসাথে দায়িত্বে অবহেলার কারনে ডিবি পুলিশের এক এএসআই সহ দুই পুলিশ সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
উল্লেখ্য, গত শনিবার দেবহাটার বসন্তপুর গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা জুড়োন সরদারের ছেলে বাবলু সরদারের বাড়ি থেকে ৫০ বোতল ফেন্সিডিল ও মাদক বিকিকিনির ৩৫ হাজার টাকা জব্দ করে ডিবি পুলিশ। এসময় বাবলু সরদারকে গ্রেপ্তারসহ তার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনে দেবহাটা থানায় একটি মামলাও করে ডিবি। মামলা দায়ের পরবর্তী বাবলুকে সাতক্ষীরা ডিবি কার্যালয়ের লকআপে রাখা হলে রাতের যেকোন সময় লকআপের জানালার গ্রীলের সাথে কোমরে ব্যবহৃত কাইতেন সুতা দিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে বাবলুর মৃত্যু হয়। গ্রেপ্তার পরবর্তী ডিপ্রেশনের কারনে বাবলু আত্মহত্যা করে বলে সেসময় জেলা পুলিশের প্রেস ব্রিফিংয়ে জানানো হয়। একইসাথে দায়িত্বে অবহেলার কারনে ডিবি পুলিশের এক এএসআই সহ দুই পুলিশ সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।