দেবহাটায় আ.লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থী আসাদুলের সংবাদ সম্মেলন
Post Views:
৪৩৫
দেবহাটা প্রতিনিধি:
সাতক্ষীরার দেবহাটায় মনোনয়ন বঞ্চিত হয়ে নৌকা প্রতিকের প্রার্থীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার ও নির্বাচনী কার্যক্রম বাঁধাগ্রস্তের অভিযোগ এনে সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলা আ.লীগ নেতা আছাদুল হকের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেছেন কুলিয়া ইউপি’র আ.লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী আলহাজ্ব আসাদুল ইসলাম।
মঙ্গলবার দুপুরে দেবহাটা প্রেসক্লাব মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ওই ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আছাদুল হকের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ করেন সেখানকার বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও আসন্ন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দীতায় অংশ নেয়া ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থী আসাদুল ইসলাম।
সংবাদ সম্মেলনে আসাদুল ইসলাম বলেন, আগামী ২৯ নভেম্বর তৃতীয় ধাপের তফসিল মোতাবেক কুলিয়া সহ দেবহাটা উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। আমি দীর্ঘদিন কুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্বরত থেকে সাধারণ মানুষের আস্থা ও ভালবাসা অর্জনের পর সম্প্রতি আসন্ন নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দীতার জন্য দলীয় মনোনয়ন চেয়েছিলাম। আমি ছাড়াও কুলিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আছাদুল হকসহ একাধিক ব্যাক্তি দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন। সততা, যোগ্যতা ও জনসমর্থন সহ বিভিন্ন বিষয় বিবেচনায় নিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা গত ২২ অক্টোবর আমাকে কুলিয়া ইউনিয়নের নৌকা প্রতিকের প্রার্থী হিসেবে দলীয় মনোনয়ন দেন। পরবর্তীতে দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে আমার ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান জেলা আ.লীগের সহ-সভাপতি আছাদুল হক শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তকে অবমাননা এবং পাড়া মহল্লায় গিয়ে আমার সম্পর্কে অপ্রীতিকর, উষ্কানিমুলোক আলোচনার পাশাপাশি অব্যহতভাবে আমার নির্বাচনী কার্যক্রমকে বাঁধাগ্রস্তের প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
আসাদুল ইসলাম আরো বলেন, ইতোপূর্বে চেয়ারম্যান থাকাকালে আছাদুল হকের কার্যকলাপে গোটা ইউনিয়নের মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিল। তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলাও রয়েছে। যেকারনে ২০১৬ সালের ইউপি নির্বাচনে আছাদুল হক দলীয় মনোনয়ন পেয়েও স্বতন্ত্র প্রার্থীর কাছে বিপুল ভোটে পরাজিত হন। পরবর্তীতে ২০১৯ সালের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আছাদুল হক আ.লীগ মনোনীত প্রার্থীর বিরোধিতা করেন এবং প্রকাশ্যে বিদ্রোহী প্রার্থীর আনারস প্রতিকের জন্য জনগনের কাছে ভোট চেয়ে মিটিং মিছিল ও সভা-সমাবেশও করেন। বর্তমানে আমি দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার পর তিনি আবারো আমার বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে দলীয় নেতাকর্মী ও আমার কর্মী সমর্থকদের নানাভাবে হুমকি ধামকি দিয়ে নির্বাচনকে বাঁধাগ্রস্তের চেষ্টা করছেন। এতে করে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। পাশাপাশি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা এবং প্রতিকার দাবী করেন আ.লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী আলহাজ্ব আসাদুল ইসলাম। সংবাদ সম্মেলনকালে কুলিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল মোমিন গাজী, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি রুহুল কুদ্দুস সহ মূলদল ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
মঙ্গলবার দুপুরে দেবহাটা প্রেসক্লাব মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ওই ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আছাদুল হকের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ করেন সেখানকার বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও আসন্ন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দীতায় অংশ নেয়া ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থী আসাদুল ইসলাম।
সংবাদ সম্মেলনে আসাদুল ইসলাম বলেন, আগামী ২৯ নভেম্বর তৃতীয় ধাপের তফসিল মোতাবেক কুলিয়া সহ দেবহাটা উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। আমি দীর্ঘদিন কুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্বরত থেকে সাধারণ মানুষের আস্থা ও ভালবাসা অর্জনের পর সম্প্রতি আসন্ন নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দীতার জন্য দলীয় মনোনয়ন চেয়েছিলাম। আমি ছাড়াও কুলিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আছাদুল হকসহ একাধিক ব্যাক্তি দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন। সততা, যোগ্যতা ও জনসমর্থন সহ বিভিন্ন বিষয় বিবেচনায় নিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা গত ২২ অক্টোবর আমাকে কুলিয়া ইউনিয়নের নৌকা প্রতিকের প্রার্থী হিসেবে দলীয় মনোনয়ন দেন। পরবর্তীতে দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে আমার ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান জেলা আ.লীগের সহ-সভাপতি আছাদুল হক শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তকে অবমাননা এবং পাড়া মহল্লায় গিয়ে আমার সম্পর্কে অপ্রীতিকর, উষ্কানিমুলোক আলোচনার পাশাপাশি অব্যহতভাবে আমার নির্বাচনী কার্যক্রমকে বাঁধাগ্রস্তের প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
আসাদুল ইসলাম আরো বলেন, ইতোপূর্বে চেয়ারম্যান থাকাকালে আছাদুল হকের কার্যকলাপে গোটা ইউনিয়নের মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিল। তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলাও রয়েছে। যেকারনে ২০১৬ সালের ইউপি নির্বাচনে আছাদুল হক দলীয় মনোনয়ন পেয়েও স্বতন্ত্র প্রার্থীর কাছে বিপুল ভোটে পরাজিত হন। পরবর্তীতে ২০১৯ সালের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আছাদুল হক আ.লীগ মনোনীত প্রার্থীর বিরোধিতা করেন এবং প্রকাশ্যে বিদ্রোহী প্রার্থীর আনারস প্রতিকের জন্য জনগনের কাছে ভোট চেয়ে মিটিং মিছিল ও সভা-সমাবেশও করেন। বর্তমানে আমি দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার পর তিনি আবারো আমার বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে দলীয় নেতাকর্মী ও আমার কর্মী সমর্থকদের নানাভাবে হুমকি ধামকি দিয়ে নির্বাচনকে বাঁধাগ্রস্তের চেষ্টা করছেন। এতে করে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। পাশাপাশি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা এবং প্রতিকার দাবী করেন আ.লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী আলহাজ্ব আসাদুল ইসলাম। সংবাদ সম্মেলনকালে কুলিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল মোমিন গাজী, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি রুহুল কুদ্দুস সহ মূলদল ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।