কোরবানির পশুর হাট মাতাতে আসছে সাতক্ষীরার পাগলা বস
রাহাত রাজা:
প্রতিবছরই কোরবানির পশুর হাটে চমক হিসেবে থাকে বিশেষ কিছু গরু। এবার কোরবানির ঈদে সবার দৃষ্টি কেড়েছে সাতক্ষীরা জেলা সদরের রইছপুর গ্রামের আমজাদ হোসেনের ষাড়, যার নাম দিয়েছেন রইছপুরের পাগল পাড়ার পাগলা বস।
এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে পশুর হাট না বসলেও ইতোমধ্যেই আলোচনায় এসেছে রইছ পুরের পাগলা বস।
গত বছর বিক্রয় করার ইচ্ছে থাকলেও ভালো দাম না পাওয়াই বিক্রয় করেননি তিনি। তবে গত বছরের চেয়ে এ বছর তার ষাড় দেখতে আরও সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হয়েছে। পাগলা বস কে তিন বছর সাত মাস যাবত অনেক যন্ত দিয়ে পালন করছেন আমজাদ হোসেনের পরিবার।
আমজাদ হোসেন বলেন অস্ট্রেলিয়ান ফ্রিজিয়ান জাতের এই ষাড়ের ওজন প্রায় ৩০ মন। বিশাল আকারের এই গরুটির পরিচর্যা করা খুবই কঠিন।
সারাদিনই পাগলা বসের যন্ত করতে হয়। খাওয়ানো গোসল করানো, চিকিৎসা সহ সব কিছুর লক্ষ্য রাখেত হয় । সবচেয়ে ভালো দিক হলো ঘাষ কুড়া পালিশ লতাপাতা খেতে বেশি পচ্ছন্ধ করে পাগলা বস।
সাতক্ষীরা জেলা নয় দেশের মধ্য কোরবানী ঈদকে সামনে রেখে বড় গরুর তালিকার মধ্যে পাগলা বস অন্যতম।
সাতক্ষীরা সহ দুর দুরান্ত থেকে মানুষ আসছে পাগলা বসকে কে দেখতে। অনেকেই বলেন এত বড় গরু দেখেননি। একই কথা জানান, দেখতে আসা ফটো সাংবাদিক ইয়ারুল ইসলাম, আমিনুর রহমান সবুজ, রিজাউল করিম সহ অনেকে।
আমজাদ হোসেন বলেন গরুর বুকের ব্যাস ৮ ফুট ১০ ইি দৈর্ঘ্য ৬ ফুট ১০ ইি পাগলা বস অনলাইনের মাধ্যমে বিক্রয় হবে নাকি হাটে বিক্রয় হবে তা নিয়ে এলাকাবসীর মধ্যে কৈৗতুহলের শেষ নেই। করোনা কালীন সময়ে পাগলা বসকে নায্য মূল্যে বিক্রয় করতে বড় গরু ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষন করেন তিনি। খামারি আমজাদ হোসেনের ফোন নম্বর ০১৯৭১২০০৭১৮