যশোরে ভ্যানচালক পিতার শিশু সন্তান মুনতাসীর বাঁচতে চায়
আঃজলিলঃ
“মানুষ মানুষের জন্যে জিবন জিবনের জন্য
একটু সহানুভূতি কি মানুষ পেতে পারেনা ও বন্ধু”
কিডনি রোগে আক্রান্ত ছোট মুনতাসীর, বয়স মাত্র ৪থেকে ৫ যে বয়সে সমবয়সী বাচ্চাদের সাথে খেলায় মেতে থাকার কথা, আজ সে কিডনি ছিদ্র নিয়ে প্রচন্ড অসুস্হ অবস্হায় একটি হয়ে হাসপাতালের বিছানায় শয্যাশায়ী। ছোট শিশুটির চোখে মুখে তাকালেই যেন অপলক চাহনিটা বলছে আমি বাঁচতে চাই, আমি থাকতে চায় সুন্দর এ পৃথীবীর বুকে আপনাদের সবার মাঝে।
যশোর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের জরুরী বিভাগের ৮ নং শিশু ওয়ার্ডের ৬ নং বেডে চিকিৎসারত অবস্হায় রয়েছে মুনতাসীর। ডাক্তাররা পরামর্শ দিয়েছেন অনেক দিন ধরে তার চিকিৎসা করতে হবে, যেটা অনেক ব্যায়বহুল ও বটে।
মুনতাসীর যশোর জেলার ঝিকরগাছা থানার শংকরপুর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড শংকরপুর গ্রামের দরিদ্র ভ্যানচালক জাহিদ হোসেনের পুত্র।২ কাঠা ভিটা বাড়ী আর একটি ভ্যানই সম্বল মুনতাসীরের পিতা জাহিদের। জন্মের পর মুনতাসীর সব সময় অসুস্হ থাকত, সেকারনে দরিদ্র পিতা মুনতাসীর কে নিয়ে আজ এ ডাক্তার কাল ও ডাক্তার করতে করতে হাফিয়ে উঠেছে। দিন আনা দিন খাওয়া সংসার যেন আর সামনে এগুতেই চাইছেনা দরিদ্র এ ভ্যানচালকের। তার উপর সন্তানের কিডনি ছিদ্র হওয়ার খবর ও ব্যায়বহুল চিকিৎসার খবরে একদমই মুশড়ে পড়েছে মুনতাসীরের পিতা ও তার পরিবার।
ছোট মুনতাসীর কে বাঁচাতে দরিদ্র ভ্যানচালক পিতা তাইতো সমাজের সব স্তরের মানুষের কাছে সাহায্যের হাত পেতেছেন। আমরা কি পারিনা স্ব স্ব অবস্হান থেকে এই অসহায় পরিবারের ছোট শিশুটিকে সামর্থ্য অনুযায়ী একটু সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে? হয়ত আপনার সহযোগিতায় আর মহান আল্লাহর ইচ্ছায় বেঁচে যাবে শিশুটি, ফিরে পাবে নতুন জীবন, আবার হাসবে খেলবে স্কুলে যাবে, নতুন ভাবে বিচরণ করবে সুন্দর এ পৃথীবীতে।
তাই আসুন না সকলে মিলে একটু মানবতার হাত বাড়িয়ে দিই, হয়ত আপনার আমার সহযোগিতার কারনে মুনতাসীর ফিরে পাবে নতুন জীবন, ফিরে পাবে আগামীর পথ চলার নতুন গতি।সাহায্য পাঠাইবার ঠিকানা মুনতাসীরের পিতা,মোঃ জাহিদ হাসান।
বিকাশ, পার্সোনালঃ ০১৯২০ ৫০৯১৪৭
Please follow and like us: