কলারোয়া প্রেসক্লাবে বিপিএড শিক্ষক রফিকুল ইসলামের সংবাদ সম্মেলন
কামরুল হাসানঃ
কলারোয়ার কুশোডাঙ্গা এলাহী বক্স দাখিল মাদ্রাসার শরীর চর্চা (বিপিএড) শিক্ষক রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে সম্প্রতি যে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন অভিযোগ প্রকাশ করা হয়েছে তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার ( ২৬ নভেম্বর) সকাল ১১ টার দিকে কলারোয়া প্রেসক্লাবের অস্থায়ী কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে বিপিএড শিক্ষক রফিকুল ইসলাম লিখিত বক্তব্যে বলেন, উপেজলার কুশোডাঙ্গা গ্রামের শাহাজদ্দীনের মাদ্রাসা পড়ুয়া কন্যাা সুুুমি খাতুনের সাথে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের বিষয়ে যে অভিযোগটি আনা হয়েছে সেটি সম্পূর্ন মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও বানোয়াট।
তিনি আরও বলেন, কুশোডাঙ্গা মাদ্রাসার সহ: সুপার মো: আবুল হোসেনের নেতৃত্বে তদন্ত কমিটির তদন্ত প্রতিবেদনে তদন্ত কমিটির অভিভাবক সদস্য ইছাহকের স্বাক্ষর জাল করা হয়েছে বলে জেলা শিক্ষা অফিসারের কাছে স্বীকার করেছেন বলে প্রতিয়মান হয়। প্রতিবেদনে উল্লেখিত যে, অনৈতিক কর্মকান্ডের বিচার দাবী করলেও পরে বাদি লিখিত অভিযোগ দিতে অস্বীকার করায় তদন্ত কমিটির কতিপয় সদস্যরা এলাকার নিজস্ব লোকদের উদ্ধৃতি দিয়ে মৌখিকভাবে শুনে আমি অনৈতিক কাজে জড়িত বলে উল্ল্যেখ করেন। যেটি সম্পূর্ন ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রনোদিত। আমি নির্দোষ এই মর্মে বাদীদ্বয়ের স্টেটমেন্ট দেয়া সত্বেও পরবর্তীতে বিষয়টি জেলা প্রশাসক মহোদয়ের কাছে ভুল তথ্য প্রদান করা হয়েছে বলে তিনি জানান। জেলা প্রশাসক মহোদয় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মহোদয়কে দায়িত্ব দিলেও কোন তদন্ত প্রতিবেদন না পাওয়ায় পরবর্তীতে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ তদন্ত পূর্বক ঘটনার কোন সত্যতা না পেয়ে ম্যানেজিং কমিটির রিপোর্টের ভিত্তিতে আমাকে নির্দোষ প্রমাণিত করে রেজুলেশনের মাধ্যমে প্রদানকৃত সকল অভিযোগ প্রত্যাহার করে যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট প্রেরণ করা হয়েছে। যার সকল ডকুমেন্ট তার কাছে সংরক্ষিত আছে বলে বিপিএড শিক্ষক জানান। সম্প্রতি(২৪ নভেম্বর) আমার বিরুদ্ধে ‘ অন লাইন নিউজ পোর্টাল ‘কলারোয়া নিউজে’ সাংবাদিককে ভুল তথ্য পরিবেশন করে যে সংবাদটি প্রকাশ করা হয়েছে সেটি সম্পূর্ন মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। আমি প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
Please follow and like us: