কাইফুর ঘেরের বাসায় অগ্নিসংযোগে সন্ত্রাসী হামলার তদন্তের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে পুলিশ
আশাশুনি উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কাইফুকে হত্যার উদ্দেশ্যে সন্ত্রাসী হামলা ও ঘেরের বাসায় অগ্নি সংযোগের ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে আশাশুনি থানা পুলিশ। শনিবার সকালে আশাশুনি থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক মনির হোসেন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
উল্লেখ্য : গত বৃহস্পতিবার দিবাগত-রাতে শ্রীউলায় ইউনিয়নের কিছু সন্ত্রাসীরা কাইফুর মৎস্য ঘেরের বাসায় আগুন ধরিয়ে দিয়ে পালিয়ে যায়।
এর আগে গত মাসে দিনে-দুপুরে মহিষকুড়ে তার উপর হামলা চালানো হয়েছিল। তাকে জানে না মারতে পেরে তার সাথে থাকা মোটর সাইকেলটিকে কুপিয়ে কুপিয়ে ভাংচুর করে। পরে থানায় ৮ জনের নামে একটি মামলা হয়,যেটি এখনও কোর্টে বিচারাধীন অবস্থায় রয়েছে।এসম্পর্কে তোষিকে কাইফু টেলিফোনে বলেন,বুধবার গভীর রাতে আমি আবুল হোসেনের প্রাইভেট কার ভাড়া নিয়ে চলে যায় বাড়িতে। কেননা
কিছুদিন যাবৎ এলাকায় দা বাহিনীর তান্ডবে মাছ লুট হচ্ছিল, বাড়ি যেয়ে আমি কিছু নেতা-কর্মীদের নিয়ে উক্ত বাসায় ও বাসার সামনে একটি বেঞ্চে বসে ছিলাম। রাত ৩ টার দিকে হঠাৎ দেখি মৎস্য ঘেরে নেমে কয়েকজন আটন ঝাড়তে শুরু করে। আমরা সেটি বুঝতে পেরে আমরা তাদের ধাওয়া করলে তারা দক্ষিণ দিক দিয়ে পালিয়ে যায়। তাদের কয়েকজনকে আমরা চিনতে পারি। পরের দিন রাতে তারা সেই ঘেরের বাসায় আগুন ধরিয়ে দেয়। কিন্তু সেইদিন সকালে আমি গোপালগঞ্জ হয়ে ঢাকায় চলে আসি বিধায় এ যাত্রায় বেঁচে গেলাম।