অবশেষে ৭ বছর পর মেয়ের ধর্ষককে কুপিয়ে হত্যা
সাত বছর আগে ১৫ বছরের মূক-বধির এক কিশোরীকে ধর্ষণ করা হয়। এই ঘটনায় মানসিক যন্ত্রণায় আত্মহত্যার পথ বেছে নেয় ওই কিশোরী। কিন্তু মেয়ের সঙ্গে হওয়া অন্যায়ের প্রতিশোধ নিতে ভুললেন না বাবা। প্রকাশ্য দিবালোকে কুপিয়ে হত্যা করলেন মেয়ের সেই ধর্ষককে।
ভারতের তামিলনাড়ুর থেনি জেলার চিন্নামান্নুরের ভেপ্পামপাত্তি রোডে এ ঘটনা ঘটেছে। মৃত ব্যক্তির নাম রথিনাভেল পান্ডিয়া ( ৪০)। চিন্নামান্নুরের কাছে সিলায়ামপাত্তির বাসিন্দা ছিলেন তিনি।
পুলিশ বলছে, ভেপ্পামপাত্তির একটি নারিকেল বাগানে গাছে ওঠার কাজ করতেন রথিনাভেল। ওই কিশোরীর বাবা কোচাদাইয়ানকে বুধবার গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
তদন্তের পর পুলিশের বরাতে ভারতের একটি দৈনিক বলছে, ধর্ষিতা কিশোরীর পাড়াতেই থাকতেন রথিনাভেল। তার দুই সন্তান আছে। পরিচিত হওয়ার সুযোগ নিয়েই কিশোরীকে ধর্ষণ করে।
ধর্ষণের ঘটনার পর থেকেই পান্ডিয়া এবং কোচাদাইয়ানের মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া লাগতো। অবশেষে মঙ্গলবার কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে মেয়ের ধর্ষক পান্ডিয়াকে কুপিয়ে হত্যা করেন কোচাদাইয়ান।