নিলামে বিক্রি হল দাউদের বোন হাসিনার ফ্ল্যাট
ভারতের মুম্বাই হামলার অন্যতম পরিকল্পনাকারী দাউদ ইব্রাহিম। সম্প্রতি তার বোন হাসিনা পার্কারের ফ্ল্যাট নিলামে উঠেছে। ফ্ল্যাটটির দাম উঠেছে ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২৫ লাখ টাকা জমা দিয়ে ভারতের নাগপাড়ায় এই ৬০০ স্কোয়ার ফিট ফ্ল্যাটের যিনি মালিকানা পেয়েছেন, তার নাম প্রকাশ করা হয়নি। অন্ধকার জগতের বাদশা দাউদ ইব্রাহিমের বোনের এ ফ্ল্যাটটি এখন সরকারের হেফাজতে রয়েছে।
পাকিস্তানে বসে চিলের মতো এ বাসায় নজর রেখেছে দাউদ অ্যান্ড কোম্পানি। তাই নিলামের ক্ষেত্রেও যথেষ্ট গোপনীয়তা বজায় রাখা হয়েছে। ফ্ল্যাটটি কিনতে ৮ জন ক্রেতা আগ্রহ দেখিয়েছে। তারা প্রত্যেকেই বন্ধ খামে অনলাইন নিলামে অংশ নিয়েছে। অর্থমন্ত্রণালয় এ নিলামের আয়োজন করে। এর মূল আয়োজক ছিল স্মাগলিং অ্যান্ড ফরেন এক্সচেঞ্জ ম্যানিপুলেটরস।
২০১৭ সালে মুম্বাইয়ে দাউদ ইব্রাহিমের সম্পত্তিও এভাবে নিলামে তোলা হয়েছিল। তখন সেগুলোর দাম উঠেছিল ১১ কোটিরও বেশি। জালিয়াতি সম্পত্তি আইনে সেই নিলামের আয়োজন করেছিল অর্থমন্ত্রণালয়ের অধীনস্ত স্মাগলিং অ্যান্ড ফরেন এক্সচেঞ্জ ম্যানিপুলেটরস।
উল্লেখ্য, ১৯৯৩ সালে ১২ মার্চ মুম্বাই স্টক এক্সচেঞ্জে এক সিরিজ বোমা বিস্ফোরণে ৩১৫ জন নিহত হয়। এ ঘটনায় নাম জড়ানোর পর থেকেই দেশ ছাড়েন দাউদ ইব্রাহিম। ২০১৩ সালে ইন্ডিয়ান সুপ্রীম কোর্ট এক নিরীক্ষার মাধ্যমে জানতে পারে, বোমা হামলায় দাউদ ইব্রাহিম সরাসরি জড়িত। তবে মুম্বাই পুলিশ তথা ভারতের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার হাতে এখনও অধরা দাউদ ইব্রাহিম।
ভারতের মুম্বাই হামলার অন্যতম পরিকল্পনাকারী দাউদ ইব্রাহিম। সম্প্রতি তার বোন হাসিনা পার্কারের ফ্ল্যাট নিলামে উঠেছে। ফ্ল্যাটটির দাম উঠেছে ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২৫ লাখ টাকা জমা দিয়ে ভারতের নাগপাড়ায় এই ৬০০ স্কোয়ার ফিট ফ্ল্যাটের যিনি মালিকানা পেয়েছেন, তার নাম প্রকাশ করা হয়নি। অন্ধকার জগতের বাদশা দাউদ ইব্রাহিমের বোনের এ ফ্ল্যাটটি এখন সরকারের হেফাজতে রয়েছে।
পাকিস্তানে বসে চিলের মতো এ বাসায় নজর রেখেছে দাউদ অ্যান্ড কোম্পানি। তাই নিলামের ক্ষেত্রেও যথেষ্ট গোপনীয়তা বজায় রাখা হয়েছে। ফ্ল্যাটটি কিনতে ৮ জন ক্রেতা আগ্রহ দেখিয়েছে। তারা প্রত্যেকেই বন্ধ খামে অনলাইন নিলামে অংশ নিয়েছে। অর্থমন্ত্রণালয় এ নিলামের আয়োজন করে। এর মূল আয়োজক ছিল স্মাগলিং অ্যান্ড ফরেন এক্সচেঞ্জ ম্যানিপুলেটরস।
২০১৭ সালে মুম্বাইয়ে দাউদ ইব্রাহিমের সম্পত্তিও এভাবে নিলামে তোলা হয়েছিল। তখন সেগুলোর দাম উঠেছিল ১১ কোটিরও বেশি। জালিয়াতি সম্পত্তি আইনে সেই নিলামের আয়োজন করেছিল অর্থমন্ত্রণালয়ের অধীনস্ত স্মাগলিং অ্যান্ড ফরেন এক্সচেঞ্জ ম্যানিপুলেটরস।
উল্লেখ্য, ১৯৯৩ সালে ১২ মার্চ মুম্বাই স্টক এক্সচেঞ্জে এক সিরিজ বোমা বিস্ফোরণে ৩১৫ জন নিহত হয়। এ ঘটনায় নাম জড়ানোর পর থেকেই দেশ ছাড়েন দাউদ ইব্রাহিম। ২০১৩ সালে ইন্ডিয়ান সুপ্রীম কোর্ট এক নিরীক্ষার মাধ্যমে জানতে পারে, বোমা হামলায় দাউদ ইব্রাহিম সরাসরি জড়িত। তবে মুম্বাই পুলিশ তথা ভারতের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার হাতে এখনও অধরা দাউদ ইব্রাহিম।