আপিলেও খালেদা জিয়ার মনোনয়ন বাতিল
একাদশ সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি প্রতিরোধে নজরদারি রাখছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তবে কারো বাকস্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ হবে না বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি।
বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ভিন্ন মতকে দমনের কৌশল হিসেবে নয়, সত্যিকারের অপরাধ প্রতিরোধের লক্ষ্য সামনে রেখে কার্যক্রম চালালে সাধুবাদ দেবে ব্যবহারকারীরাই। বিষয়টি নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়াও আছে অনেকের।
দেশের টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক এবং পর্যবেক্ষক সংস্থার পাশাপাশি বিদ্যমান টেলিকম সেবা প্রতিষ্ঠানগুলোর উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে গেলো ২৬ নভেম্বর বৈঠক করে নির্বাচন কমিশন। বৈঠকে একাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ২৪ ঘণ্টা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নজরদারির মধ্যে রাখতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি অনুরোধ জানায় কমিশন।
নজরদারির ঘোষণার পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারীদের মধ্যে পাওয়া গেছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া।
কম্পিউটার বিজ্ঞানের এক শিক্ষক বলেন, নজরদারির বিষয়টি ইতিবাচক লক্ষ্যকে সামনে রেখে পরিচালিত হলে, উপকৃত হবে জনগণ।
নির্বাচন কমিশনকে সহায়তায় পূর্ণ মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে মাথায় রেখেই গুরুত্বের সঙ্গে কার্যক্রমটি পরিচালিত হচ্ছে বলে দাবি বিটিআরসির। প্রতিষ্ঠানটির তথ্য অনুযায়ী, দেশে বর্তমানে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্ট আছে প্রায় সাড়ে তিন কোটি। যার প্রায় ৯৯ শতাংশই ফেসবুক ব্যবহারকারী।