শহিদ আবুল কাশেম স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে ভাই ভাই গোপালগঞ্জ চ্যাম্পিয়ন
‘মাদককে না বলুন, ফুটবলকে হ্যাঁ বলুন’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে শহিদ সুবেদার আবুল কাশেম স্মৃতি ৮ দলীয় নক-আউট ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০১৮ এর ফাইনাল খেলা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২২ সেপ্টেম্বর) বিকালে সদরে ভোমরা ইউনিয়নের শ্রীরামপুর ফুটবল মাঠে শ্রীরামপুর তরুণ সংঘের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ও স্বপ্নের বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের সহযোগিহতায় ইউনাইটেড মডেল কলেজ ও পল্লীশ্রী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মো. আফসার আলীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বিজয়ী চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপ দলের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন সাতক্ষীরা সদর আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক শেখ হারুন উর রশিদ, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মো. শহিদুল ইসলাম, নির্বাহী সদস্য ডা. মুনছুর আহমেদ, দৈনিক আজকের সাতক্ষীরা পত্রিকার সম্পাদক মহসীন হোসেন বাবলু, শেখ তহিদুর রহমান ডাবলু, জেলা পরিষদের সদস্য ওবায়দুর রহমান লাল্টু, ইউনাইটেড মডেল কলেজের অধ্যক্ষ মো. নাজমুস সাহাদাৎ আজাদী, ভোমরা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি গাজী আব্দুল গফুর, সাধারণ সম্পাদক মো. আনারুল ইসলাম, পারুলিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক বাবু, ভোমরা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আসাদুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা গৌরপদ মন্ডল, বীর মুক্তিযোদ্ধা আজিজুল ইসলাম, ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দস সালেক, মো. মোসলেম আলী, মো. বজলুর রহমান, মো. রফিকুল ইসলাম, জেলা তাঁতীলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মীর আজহার আলী শাহিন, কুশখালী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ইউছুফ আলম, সাধারণ সম্পাদক তাজুল ইসলাম ও বাঁশদহ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মাস্টার মফিজুর রহমান, ভোমরা স্থল শ্রমিক ফেডারেশন ভোমরা বন্দর শাখার সাধারণ সম্পাদক আজিবুর রহমান আলিম প্রমুখ। শহিদ সুবেদার আবুল কাশেম স্মৃতি ৮ দলীয় নক-আউট ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০১৮ এর ফাইনাল খেলায় অংশ নেয় ভাঁতশালা সবুজ সংঘ বনাম ভাই ভাই গোপালগঞ্জ দল। খেলায় প্রথমার্ধে ভাঁতশালা সবুজ সংঘ ১টি গোল করে, দ্বিতীয়ার্ধের খেলার শুরুতেই ভাই ভাই গোপালগঞ্জ দল গোল পরিশোধ করে খেলার সমতা আনে। গোল সমতা হওয়ায় রেফারীর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী খেলা রুপ নেয় টাইবেকারে। টাইবেকারে ভাই ভাই গোপালগঞ্জ দল চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে। খেলার রেফারীর দায়িত্ব পালন করেন নাসির উদ্দিন, সহকারী রেফারীর দায়িত্ব পালন করেন পিপুল খান ও আব্দুস সাত্তার। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সামছ ইসতিয়াক শোভন।