প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
সাতক্ষীরা থেকে প্রকাশিত দৈনিক সাতক্ষীরা অনলাইন প্রত্রিকায় ও তারুণ্যের বার্তা সাতক্ষীরা জেলা রিপোর্টাস ইউনিটির প্রতিষ্ঠিতা ও সাধারণ সম্পাদক এস,কে কামরুল হাসানকে বহিষ্কার শিরোনামে যে সংবাদটি প্রকাশ করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ ভাবে অবৈধ ও প্রতিহিংসার চরিতার্থ বহি প্রকাশ। প্রকৃত পক্ষে গতকাল সাতক্ষীরা জেলা রিপোর্টার্স ইউনিটি পূর্বের কমিটির বিলিপ্ত হওয়ায় একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। উক্ত সংবাদের জের ধরে সংগঠন থেকে পদচুৎ, কুচক্রী ও ষড়যন্ত্রকারী একটি মহল, আহ্বায়ক কমিটির ঘোষণায় ক্ষুদ্ধ হওয়ায়, সংগঠন বিরোধী ষড়যন্ত্রকারী সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আরাফাত আলী ও তার সহযোগী ভারপ্রাপ্ত সভাপতির যোগ সাজে বর্তমান সংগঠনের আহ্বায়ক এস.কে কামরুল হাসানকে সামাজিক ভাবে হেও করার জন্য এবং সাংগঠনকে বির্তকিত করার লক্ষে এই মন গড়া ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে। আমি উক্ত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাছি। এই ধরনে মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর বিবৃতি দেওয়ার অপরাধে আইনগত ব্যবস্থা সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য ড. শিহাবউদ্দিন বর্তমানে তিনি এখন সাংবাদিক নয়, তার বর্তমান কোন সংবাদ পত্রের পরিচয় পত্র নাই, তাছাড়া সংগঠনের দ্বায়িত্বশীল পদে থেকে দ্বায়িত্ব পালন করতে সম্পূর্ণ ব্যার্থ, এবং সংগঠনের দীর্ঘ ২বছর মেয়াদী পদে থেকে সংগঠনের উন্নয়ন যাত্রা ব্যাহত হওয়া, সংগঠনে গঠনতন্ত্র অনুযায়ী নীতিমালা মেনে না চলা, ও সংগঠনের প্রতিষ্ঠিতার সম্পাদককের বিরুদ্ধে বিরোধীতা করায়, সংগঠনের বৃহৎ স্বার্থে বির্তকিত পূর্বের ২১সদস্য বিশিষ্ঠ কমিটি বিশেষ আলোচনা সভার মধ্যে দিয়ে অধিকাংশ সদস্যদের উপস্থিতিতে রেজুলেশনের মাধ্যমে পূর্বের কমিটি বিলুপ্তি করা হয়েছে। যা স্বাধীন সংগঠনের সাংবিধানিক ভাবে বৈধতা আছে। জেলা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি,ড. শিহাব উদ্দিন,সাংগঠনিক সম্পাদক এম,ডি আরাফাত আলী,অর্থ-সম্পাদক এস,কে জাহাঙ্গীর আলম,দপ্তর সম্পাদক নাগিব মাহফুজ,সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রবিউল ইসলাম রবি,কার্য্যনির্বাহি সদস্য আসিফ মাহফুজ সহ সদস্যদের বক্তব্য তুলে ধরা হল সাবেক সাধারণ সম্পাদক এস,কে কামরুল হাসান রিপোর্টার্স ইউনিটি তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান মনে করত,বিভিন্ন স্থানে সংগঠনের নামে প্রতি মাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা চাঁদা নেওয়ার অভিযোগ আছে তার বিরুদ্ধে। এছাড়া সংগঠনের বিভিন্ন অনুষ্ঠানের খরচের বাড়তি টাকার হিসেব সে কারও নিকট না দিয়ে নিজের পকেটে রাখত। এমনকি সংগঠনের মাসিক চাঁদা ২ শত টাকা হারে সদস্যরা পরিশোধ করলেও সব টাকা সে নিজে খেয়ে প্রতিষ্ঠানের ঘাটতি দেখাত। এসকল বিষয় নিশ্চিত হওয়ার পরে গতকাল শনিবার সকালে এক জরুরি সভায় এস,কে কামরুল হাসানকে সকলের সম্মতিক্রমে বহিস্কার করা হয়। এখন সে সংগঠনের ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য মরিয়া হয়ে গেছে। তবে কোন আহবায়ক কমিটি গঠন হয়েছে কিনা এবিষয়ে তারা অবগতনন বলে জানান।
প্রতিবাদকারী
এস,কে কামরুল হাসান
আহবায়ক জেলা রিপোর্টার্স ইউনিটি