ইভিএমে রাজশাহীতে আ. লীগ, সিলেটে বিএনপি এগিয়ে
সিলেট ও রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দুটি করে কেন্দ্রে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার করা হয়েছে। সিলেটের দুটি কেন্দ্রে এগিয়ে আছেন বিএনপির প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী। অন্যদিকে রাজশাহীর দুটি কেন্দ্রে এগিয়ে আছেন এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন।
আজ সোমবার সিলেট, রাজশাহী ও বরিশাল সিটি করপোরেশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের কন্ট্রোল রুমে দুই সিটির চারটি কেন্দ্রের ফল জানানো হয়।
রাজশাহীর দুই ইভিএম কেন্দ্রে আওয়ামী লীগের এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন পেয়েছেন এক হাজার ৪২৪ ভোট। অন্যদিকে বিএনপির মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল পেয়েছেন ৪৮৯ ভোট।
সিলেটে দুই ইভিএম কেন্দ্রে আওয়ামী লীগের বদর উদ্দিন আহমদ কামরান পেয়েছেন ৫৬৬ ভোট। বিএনপির আরিফুল হক চৌধুরী পেয়েছেন এক হাজার ৩০৮ ভোট।
সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ১৩ ও ১৪ নম্বর কেন্দ্রে ইভিএম ব্যবহার করা হয়। ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ১৩ নম্বর কেন্দ্রে মোট ভোটার ছিল দুই হাজার ৫৫৬। ১৪ নম্বর কেন্দ্রে মোট ভোটার ছিল এক হাজার ৯৫৭।
রাজশাহীতে ইভিএমে ভোট নেওয়া দুই কেন্দ্রে বিএনপির মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুলের তুলনায় প্রায় তিনগুণ ভোট পেয়েছেন আওয়ামী লীগের এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন।
দুই কেন্দ্রে লিটনের নৌকা প্রতীকে পড়েছে এক হাজার ৪২৪ ভোট। আর বুলবুলের ধানের শীষে পড়েছে ৪৮৯ ভোট।
নগরীর ২২ নম্বর ওয়ার্ডের বিবি হিন্দু একাডেমি স্কুলে দুটি কেন্দ্র স্থাপন করে ইভিএমে ভোট গ্রহণ করা হয়। একটি কেন্দ্র নারীদের, অন্যটি পুরুষের। ওই দুই কেন্দ্রে ভোটার ছিল তিন হাজার ৩৮৩।
ওই দুই কেন্দ্রে ইসলামী আন্দোলনের শফিকুল ইসলাম ‘হাতপাখা’ প্রতীকে পেয়েছেন ১১ ভোট। গণসংহতি আন্দোলন সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী মুরাদ মোর্শেদ ‘হাতি’ প্রতীকে পেয়েছেন ছয় এবং বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির প্রার্থী হাবিবুর রহমান ‘কাঁঠাল’ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন মাত্র তিন ভোট।