শ্যামনগর জনবহুল এলাকায় অবৈধ বালু উত্তোলনঃ রাস্তা নির্মাণে ঝুঁকিতে এলাকাবাসী

আশিকুজ্জামান লিমনঃ
শ্যামনগর জনবহুল ঝুঁকি পূর্ণ এলাকা থেকে অবৈধ বালু উত্তোলন করে রাস্তা নিমার্ণ করা হচ্ছে।সরকারি বিধি নিষেধ অনুযায়ী ভূমি থেকে বালি উত্তোলন বন্ধ থাকলেও। কিছু সার্থনেষী মহল সরকারি নিষেধ না মেনে। সরকারি অসাধু কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে।শ্যামনগরের বিভিন্ন স্থান থেকে বালু উত্তোলন করে চলেছে।সরাজমিনে দেখাযায়, প্রকাশ্যে দিনের বেলায়  ঈশ্বারীপুর ইউনিয়ানের শ্রীফকাটি থেকে গ্যারেজের রাস্তা নিমার্ণে।কদমতলা খাল থেকে দুইটা বোরিং মেশিন বসায়া অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলন করেছে। নির্মাণকৃত রাস্তার ১০০ গজ দুর থেকে অবৈধভাবে এ বালু উত্তোলন করছে।বালু উত্তোলনকারি শ্যামনগরের বি এন পির প্রভাশালী নেতা ঠিকাদার আশেক ইলাহী মুন্না।প্রভাব খাটিয়ে প্রশাসনকে বৃদ্ধা আঙ্গুল দেখিয়ে বালু উত্তোলন অব্যহত রেখেছে।কদমতলা খালের পাশ দিয়ে গড়ে উঠেছে বহু জনবসতি।খালের দুই পাশ দিয়ে রাস্তা চলে গেছে। যে রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন কয়েক হাজার মানুষের চলাচল। এমন কি অনেক ভূমিহীনরা খালের ভিতরে ঘর বেঁধে বসবাস করেছে।অবৈধ বালু উত্তোলন করার কারণে ঝুঁকির মধ্যে থাকতে হচ্ছে। যে কোন মূহর্তে ধ্বস নেমে বিলিন হতে পারে রাস্তা সহ ভূমিহীনদের বসভিটা । নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েক জন ভূমিহীন ও এলাকাবাসী জানান, বসবাস করার মত জায়গা না থাকায় খালের মধ্যে ঘর বেধে বাস করি। যেভাবে আমাদের বাড়ীর পাশের খাল থেকে অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলন করে রাস্তা করছে। যদি দুরত্ব বালু উত্তোলন বন্ধ না করা যায়। তাহলে আমাদের ঘর বাড়ি ধ্বস নেমে বিলিন হয়ে যাবে।আমরা কথায় বসবাস করবো। এবিষয় জানতে ঠিকাদার আশেক ইলাহী মু্ন্নার ফোনে ফোন দিলে ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।  ঈশ্বারীপুর ইউনিয়ান ভূমি কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার ঘোষ বলেন, আমি যেয়ে বালু তোলা বন্ধ করে দিয়েছি। তারপরেও যদি বালু উত্তোলন করে তাহলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। শ্যামনগর সহকারি কমিশনার (ভূমি) শহিদুল ইসলাম বলেন, শ্যামনগরে অবৈধভাবে ভূমি থেকে বালু উত্তোলন করার সুযোগ নেই।নায়েব পাঠিয়ে ব্যাবস্থা নেওয়ার কথা বলে দিয়েছি।
Please follow and like us:
fb-share-icon
Tweet 20

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Social media & sharing icons powered by UltimatelySocial
error

Enjoy this blog? Please spread the word :)