পারুলিয়ায় সরকারি জমিতে অবৈধ্য স্থাপনা
দেবহাটা প্রতিনিধি:
দেবহাটার পারুলিয়া সেড মসজিদ সম্মূখে সরকারি জমিতে অবৈধ্য স্থাপনা গড়ে তোলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এঘটনায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস প্রদান করেছেন।
জানা যায়, দেবহাটার রাজধানী নামে খ্যাত পারুলিয়ার সেড মসজিদ সংলগ্ন পানি উন্নয়ন বোর্ডের সরকারি সম্পত্তিতে তড়িঘড়ি করে দোকান ঘর নির্মানের অভিযোগ পাওয়া গেছে। খবর নিয়ে জানা গেছে, পারুলিয়া সেড মসজিদ রোডের ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেন, জামান ফিসের পরিচালক নুর মোহাম্মাদ, ঝিলমিল স্টোরের পরিচালক মোজাফ্ফর রহমান, মদিনা ওয়ার্চ এর পরিচালক সেলিম হোসেন যৌথ ভাবে ২য় তলা বিশিষ্ট কংক্রিকেট পাকা দালানের কাজ পুরোদমে নির্মান করে চলেছে। অর্থের বলে আইনকে বৃদ্ধা আঙ্গুল দেখিয়ে প্রশাসনের নাকের ডগায় দিবালোকে এমন কাজ করায় জনমনে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
এ বিষয়ে ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেন জানান, আমার মনে হয় একশতক কি দেড় শতক জমি কেনা আছে। আমি ও নুর মোহাম্মাদ, মোজাফ্ফর রহমান তিন জনে পাকা ঘর নির্মান করছি। তবে উক্ত জমির কেনার বিষয়ে কাগজপত্র ও বৈধ্যতার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি কোন সঠিক উত্তর দিতে পারেনি। ঝিলমিল স্টোরের পরিচালক মোজাফ্ফর রহমানের কাছে
জানতে চাইলে তিনি বলেন, আপনার বাসা কোথায়,আপনি কোথাগার সাংবাদিক। আমরা কেনা জায়গাতে ঘর নির্মান করছি। তবে ঘরের মধ্যে কিছুটা খাস জমি রয়েছে। পরে আপনার সাথে স্বাক্ষাতে কথা বলব। কিন্তু স্থানীয়দের অভিযোগ যে, সরকারি জমিতে অর্থেও প্রভাব খাটিয়ে অবৈধ্য ভাবে পাকা ঘর নির্মান করা হচ্ছে।
বিষয়টি নিয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার হাফিজ আল-আসাদ জানান, বিষয়টি আমি খোঁজ নিয়ে দেখব তাছাড়া কেউ যদি সরকারি সম্পত্তি দখল করে অবৈধ্য স্থাপনা করে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।